1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
শজিমেক জরুরি বিভাগের সামনে ইমারজেন্সি গেটে আন্ডারপাস নির্মান দাবিতে মানববন্ধন - dailynewsbangla
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
বোয়ালমারীতে প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগের দাবীতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ ভেড়ামারায় জানালার গ্রিল কেটে দিনের বেলায় দুর্ধর্ষ চুরি  নাগরপুরে অবৈধ বালু উত্তোলন অভিযান চলমান থাকবে ইউএনও আরাফাত মোহাম্মদ নোমান ঘোড়াঘাটে এক ব্যবসায়ীর ৫ টি গরু চুরি বোয়ালমারীতে অস্ত্র ঠেকিয়ে প্রাইভেট কার ছিনতাই লালপুরে ক্ষেতে কীটনাশক স্প্রে করতে গিয়ে  বিষক্রিয়ায় কৃষকের মৃত্যু লালপুরে সড়ক দূর্ঘটনায় অ্যাম্বুলেন্সে থাকা রোগীর মৃত্যু রাজশাহীতে অবৈধভাবে জমি দখল ও ওয়ারিসদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা বদলগাছীতে জয় বাংলা স্লোগান দেওয়ায় যুবক আটক ঘোড়াঘাটে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

শজিমেক জরুরি বিভাগের সামনে ইমারজেন্সি গেটে আন্ডারপাস নির্মান দাবিতে মানববন্ধন

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

শজিমেক জরুরি বিভাগের সামনে ইমারজেন্সি গেটে আন্ডারপাস নির্মান দাবিতে মানববন্ধন

(বগুড়া)  প্রতিনিধি:   বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের (শজিমেক) জরুরি বিভাগের সামনে দ্বিতীয় আন্ডারপাস নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে। দুপুর ১২টায় শজিমেক’র সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। ছিলিমপুর, চককান পাড়া শাকপালা, মালগ্রামসহ স্থানীয় বাসিন্দা এবং শজিমেক হাসপাতাল সংলগ্ন ব্যবসায়ীরা মানববন্ধন ও সমাবেশের আয়োজন করেন। কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য রাখেন সমাজসেবক তরিকুল ইসলাম আলমগীর, মাহবুব হাসান লিমন, জাকির হোসেন বেবি, জহুরুল ইসলাম পলাশ, ইমদাদুল হক, সাইফুর রহমান সেতু, বাকিরুল ইসলাম, আব্দুস সালাম প্রমুখ। সমাবেশে বক্তারা বলেন, শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ গেট বরাবর আন্ডারপাস তৈরি করার মাধ্যমে চিকিৎসক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের রাস্তা পারাপারের ব্যবস্থা থাকলেও হাসপাতালের জরুরী বিভাগের সামনে মহাসড়ক পারাপারের কোন ব্যবস্থা রাখা হয়নি। ফলে দক্ষিণ বগুড়ার বিভিন্ন থানা থেকে আগত রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স সহজে হাসপাতালে প্রবেশ করতে পারবে না। যদি কলেজ গেট দিয়েই চিকিৎসক, শিক্ষার্থী, কলেজ স্টাফসহ রোগীর লোকজন ও অ্যাম্বুলেন্স যাতায়াত করে তাহলে কলেজ এবং হাসপাতালের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিঘ্নতা সহ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। পাশাপাশি সবার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বলে তারা উল্লেখ করেন। অপরদিকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের গেট থেকে কলেজ গেটের দূরত্ব প্রায় এক কিলোমিটার। হাসপাতালে জরুরি বিভাগের অপর পাশে ওষুধের দোকান, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হোটেলসহ রোগীদের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের প্রায় তিনশটি দোকান রয়েছে। যদি লোক পারাপারের সুব্যবস্থা না থাকে তাহলে দোকানগুলোর মালিক ও কর্মচারীসহ তাদের পরিবারের প্রায় দুই থেকে তিন হাজার লোকের জীবন জীবিকা বন্ধ হয়ে যাবে। বিশেষ করে অসহায় ও স্বল্প পুজির ব্যবসায়ীদের আর্থিক সংকটের সম্মুখীন হতে হবে। তাই জরুরি ভিত্তিতে সাধারণ রোগী, রোগীর স্বজন, গ্রামবাসী, চিকিৎসা প্রত্যাশী সাধারণ মানুষ, ও ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে জরুরী বিভাগের গেটে রাস্তা পারাপারের জন্য আন্ডারপাস নির্মানের দাবি জানান তারা।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ