1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
মদনে হিট শকে ৫ হাজার ৯৫৮ হেক্টর জমির বোরো ফসলের ক্ষতি হয়েছে - dailynewsbangla
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ভেড়ামারায় ভুয়া ডাক্তার আটক, ভ্রাম্যমান আদালতে ৩ মাসের জেল অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত দৌলতপুরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের সাথে (ইউএনও)’র মত বিনিময় সভা ভেড়ামারায় পৌরসভা নগর উন্নয়ন শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ভেড়ামারায় আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত মহাদেবপুরে বিএনপি’র সৌহার্দ ও সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত বন্ধ হওয়া উত্তরা এক্সপ্রেস ট্রেন আবারও চালুর দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান দৌলতপুরে সড়ক দূর্ঘটনায় স্কুল শিক্ষক নিহত ৫ আগষ্ট পরবর্তী  আহত ও নিহতদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোন নির্বাচন নয়- ছাত্র সমন্বয়ক  হাসনাত আব্দুল্লাহ  দশমিনায় বীজ ও সার বিতরণ উদ্ধোধন 

মদনে হিট শকে ৫ হাজার ৯৫৮ হেক্টর জমির বোরো ফসলের ক্ষতি হয়েছে

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৯ এপ্রিল, ২০২১

মদন (নেত্রকোণা) প্রতিনিধি: গত ৪ঠা এপ্রিল রোববার সন্ধ্যার হঠাৎ আচমকা গরম বাতাসে নেত্রকোণা হাওররাঞ্চল মদন উপজেলার বিভিন্ন হাওরে অন্তত ৫ হাজার ৯৫৮ হেক্টর বোরো মৌসুমের ধান ক্ষতি হয়েছে। এতে দিশেহারা হয়ে পড়ছেন হাওরাঞ্চলের কৃষক- কৃষাণীরা। ক্ষতিগ্রস্থ ফসলের মধ‍্যে রয়েছে, হাইব্রীড হীরা ও বি২৯ জাতের ধান।

গাজীপুর ধান গবেষণা ইনস্ট্রিটিউটের রোগ তত্ব বিভাগের প্রধান সিনিয়র বৈজ্ঞানিক ড. মো: আশিক ইকবাল খানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি পর্যবেক্ষক দল মদনের ক্ষতিগ্রস্ত হাওরগুলো পরিদর্শন করেছেন। বৈজ্ঞানিক দল তাঁদের মতামতে জানান, ধানের ফুল ও দুধ অবস্থায় তাপ প্রবাহের কারণে ফসলের এই ক্ষতি হয়েছে। যাকে হিট শক বলা হয়।

এর অন‍্যতম কারণ হলো, আবহাওয়ার পরিবর্তন ফলে দীর্ঘদিন ধরে এই এলাকায় বৃষ্টিপাত হচ্ছিল না। যদি বাতাসের সাথে বৃষ্টি হতো তাহলে এই পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হতো না। মদন উপজেলা কৃষি অফিসার রায়হানুল হক বলেন, গরম বাতাসে ফসলের যে ক্ষতি হয়েছ শিলা বৃষ্টি হলেও এমন ক্ষতি হতো না।

হাওরে যে ধান গাছগুলোতে ফ্লাওয়ার এসেছিল সেগুলো এখন রোদে শুকিয়ে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত ৫ হাজার ৯৫৮ হেক্টর জমির ধান ক্ষতি হয়েছে। উপজেলায় ৫০০০ হাজারের বেশি কৃষক পরিবার ক্ষতিগ্রস্থ হবে।

আমরা কৃষকদের জমিনে পানি ধরে রাখার পরার্মশ দিচ্ছি। এবং যেসব ফসলের ক্ষেতে এখনও শীষ বের হয়নি, সে সব জমিতে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি ধরে রাখার পাশাপাশি ১০ লিটার পানিতে ৬০ গ্রাম এমওপি সার, ৬০ গ্রাম থিওভিট,ও ২০ গ্রাম চিলেটেড জিংক মিশ্রণ করে স্প্রে করার পরামর্শ নিয়েছে বিজ্ঞানীরা। এতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কায় থাকা ধান গাছগুলো কিছুটা শক কাটিয়ে উঠতে পরবে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপপরিচালক মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘গরম বাতাসে ধানের প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। এমন ঘটনা আগে কখনো ঘটেনি। গত ৬ই এপ্রিল মঙ্গলবার সকালে গাজীপুর ধান গবেষণা ইনস্ট্রিটিউট থেকে বিজ্ঞানীরা এসেছিলেন। তাঁরা মদনের বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্থ হাওর পরিদর্শন করে প্রাথমিকভাবে বলছেন এটা হিট শক এর জন্য হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ