1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
শার্শায় টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে শত শত বিঘা জমির আমন ধান: কৃষকের ব্যাপক লোকসান - dailynewsbangla
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ০৬:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ওসি রফিকুল পেলেন টাঙ্গাইল জেলার শ্রেষ্ঠ পুলিশ পদক ঠাকুরগাঁওয়ে দলিল লেখক সমিতির চাঁদাবজি: বছরে কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ নওগাঁয় ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০টি গবাদীপশু প্রস্তুত ১২ হাজার কোটি টাকা বিক্রির সম্ভাবনা  দশমিনায় প্রতারনার স্বীকার এক ব্যবসায়ী মারাধরর করে দোকান লুট দশমিনায় আইনশৃঙ্খলা ও মাসিক সভা বোয়ালমারীতে আম পাড়তে গিয়ে একজনের মৃত্যু  সন্ত্রাসী রাজিবকে গ্রেফতার ও পরিবারের নিরাপত্তার দাবিতে রাজশাহীতে সংবাদ সম্মেলন দৌলতপুরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে মারধর ও ছিনতাই জমি নিয়ে বিরোধ নাগরপুরে বিএনপি নেতার হামলায় ১ জন নিহত আহত ৪ ভেড়ামারায় জুয়ার আস্তানা গুড়িয়ে দিলেন ওসি শেখ শহীদুল ইসলাম

শার্শায় টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে শত শত বিঘা জমির আমন ধান: কৃষকের ব্যাপক লোকসান

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৪ আগস্ট, ২০২১

ইকরামুল ইসলাম বেনাপোল প্রতিনিধি: গত কয়েক দিনের মৃদু ঝড় ও টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে যশোরের শার্শা উপজেলার নিম্ন অঞ্চলের সদ্য রোয়া আমন ধান। সেই সাথে পানিতে ডুবে গেছে কৃষকের সোনালী স্বপ্ন। ধানের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিতে এ অঞ্চলের শত শত কৃষক পরিবার-পরিজন নিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন।

চলতি মৌসুমে আমনে চরম লোকসান ভেবে আগামীতে রবি ফসল ও বোরো মৌসুমে ফসলের আবাদ কীভাবে করবেন সেই চিন্তায় গভীর ভাবে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন তারা। সরেজমিনে তথ্য অনুসন্ধানে দেখা যায়, উপজেলার কাশিয়াডাঙ্গার নিম্ন অঞ্চলের আবাদি জমির বিস্তৃর্ণ এলাকা জুড়ে শুধু পানি আর পানি।

চারিদিকে থইথই করছ পানিতে ভরা ফসলের মাঠ। দেখে বোঝার উপায় নেই এখানেই ডুবে আছে কৃষকের সোনালী ফসল। গত কয়েক দিনের মৃদু বাতাস আর টানা বৃষ্টিতে শার্শা উপজেলার শত শত কৃষকের হাজার হাজার বিঘা সদ্য রোয়া আমন ধান সাথে বীজতলা তলিয়ে গেছে। আমনের পাশাপাশি অনেক কৃষকের সবজি খেতও বিনষ্ট হয়ে গেছে।

কোথাও কোথাও আমন ধানের গাছ মাথা উঁচু দাঁড়িয়ে থাকলেও গত দু’দিনে তা পঁচন ধরতে শুরু করেছে । ফলে আমন ধানের ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন কৃষকরা। এদিকে আরও কয়েক দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকলে কিংবা পানি সরানো না গেলে আমন ধানের সাথে সবজি খেতও সম্পূর্ণভাবে বিনষ্ট হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন কৃষকরা।

উপজেলার এ সমস্ত নিম্ন অঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের কোন ব্যবস্থা নেই। ফলে বৃষ্টি বন্ধ হলে এবং কয়েকদিন আকাশ ভাল গেলে ধান গাছের মাথা জাগতে পারে। সে ক্ষেত্রে কিছুটা হলেও ফসল ঘরে তুলতে পারবেন বলে জানান কৃষকরা। তবে কৃষকদের এই সংকটময় দুঃসময়ে হতাশ না হয়ে ধৈর্য ধরে দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করার সার্বিক ব্যবস্থা ও পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে বলে জানান উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সৌতম কুমার শীল।

চলতি মৌসুমে এই উপজেলায় ৫শ ৫০ হেক্টর জমিতে আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে শত শত বিঘা জমির আমন ধান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে কৃষক ও কৃষি বিভাগের রয়েছে কঠোর পরিশ্রম। সোনালী ফসল ঘরে তুলে হাসি ফুটবে কৃষাণ কৃষাণীর মুখে এমনটাই প্রত্যাশা স্থানীয় সচেতন মহলের।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ