1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
একটি পদে দুই শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ এক শিক্ষক - dailynewsbangla
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
বাঘায় নারীর লাশ উদ্ধার! পলাতক মেয়ের জামাই নওগাঁয় প্রচন্ড গরমে হাসপাতালে বেড়েছে ডায়রিয়া নিউমোনিয়া সর্দি জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা  দশমিনা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ নাগরপুরে আগুন দিয়ে বাড়ি পোড়ানোর অভিযোগ উঠেছে ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে নওগাঁয় ১১০ মেট্রিক টন ভূট্টা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা  আত্রাইয়ে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনারের পরিদর্শন স্যালাইন পানি  নিয়ে পথচারী ও ভ্যান শ্রমিকদের পাশে চেয়ারম্যান প্রার্থী লিটু শরীফ নওগাঁয় আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উপলক্ষে  আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  বগুড়া আদমদীঘিতে উপজেলা নির্বাচনে ১০ প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা বাঘা উপজেলার কাদিরপুর উচ্চ বিদ‍্যালয় মাঠে বৃষ্টির জন্য ইস্তেস্কার নামাজ আদায়

একটি পদে দুই শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ এক শিক্ষক

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২২
রাজশাহী ব্যুরোঃ প্রায় ১৫ বছর ধরে নিয়োগের মাধ্যমে বিনা বেতনে ক্লাশ নিয়েও সারকরের এমপিও (মান্থলী পে অর্ডার) তালিকায় নাম যায়নি ঘাসিগ্রাম নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক ফাজিল (মৌলভী) আইনাল হকের। পরে তিনি খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন তার এই পদে মোঃ জাহাঙ্গির আলম নামের অন্য একজনের নাম রয়েছে। আইনাল হক বিষয়টি নিয়ে  প্রধান শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির সাথে কথা বললে তারা বলেন, তাকে উক্ত প্রতিষ্ঠান থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এরপর আইনাল হক বাধ্য হয়ে আইনের আশ্রয়ে যান। পরে তিনি জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, জেলা শিক্ষা অফিসার ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন। এছাড়াও তিনি জেলা রাজশাহীর বিজ্ঞ মোহনপুর সহকারী জজ আদালতে চার জনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং ২৫৭/২০২২। আসামীগন হলে ১. ঘাসিগ্রাম নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ২. ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আফাজ উদ্দিন, ৩. প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলাম এবং ৪. উক্ত পদে চাকরি পাওয়া মোঃ জাহাঙ্গীর আলম। অভিযোগের বরাতে জানাযায়, প্রায় ২২ বছর পুর্বে অর্থাৎ ২০০০ সালের ৮ জুলাই মাসে মোহনপুর উপজেলার ঘাসিগ্রাম ইউনিয়নের ঘাসিগ্রাম নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নিয়োগ নির্বাচনী বোর্ডের সুপারিশক্রমে জুলাই এর ১০ তারিখে সহকারি শিক্ষক ফাজিল (মৌলভী) পদে ঘাসিগ্রাম ইউনিয়নের বড় দেওপাড়া গ্রামের দানেছ আলী মন্ডলের ছেলে মোঃ আইনাল হককে নিয়োগ পত্র দেন প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলাম। এরপর তিনি টানা ১৫ বছর বিনা বেতনে ক্লাশ নেন এবং বেতনের (এমপিও করনের) গতি না হওয়ায় ১৫ সালের পর থেকে প্রতিষ্ঠানে যাওয়া আসা কিছুটা গ্যাপ সৃষ্টি করেন। পরে এমপিও করনের ঘন্টা বাজলে সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে অন্য একজনকে অর্থাৎ জাহাঙ্গীর আলম নামের একজনকে নিয়োগ দিয়ে বসেন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আফাজ উদ্দিন ও প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলাম।  ভুক্তভোগী শিক্ষক আইনাল হক দাবি করেন, তিনি ততকালীন সময় উক্ত প্রতিষ্ঠানকে দশ কাঠা জমি বিক্রয় করে ৫০ হাজার টাকা ডোনেশন দিয়েছিলেন। অথচ এখন প্রতিষ্ঠানটি এমপিও করন হলে জাহাঙ্গীর আলমকে মোটা অংকের উৎকোচ নিয়ে আমার জায়গায় নিয়োগ দিয়েছেন। যা সম্পুর্ন নিয়মবহির্ভূত ও আইন বিরোধী কাজ। আমি এর সুষ্ঠু সমাধান কল্পে চাকরি করতে চাই।
এবিষয়ে ঘাসিগ্রাম নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলামের সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি বলেন,  আইনাল হককে আমি চিনি না, এই নামের কাউকে নিয়োগপত্র দেইনি। তবে মিডিয়াকর্মীর হাতে থাকা নিয়োগের কপি ও ততকালীন রেজুলেশনের কপির বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি বলেন,  আমার সাক্ষর জালিয়াতি করে এগুলো তৈরি করেছে।  এগুলো সব ভুয়া।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ