1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
বোয়ালমারীতে নিয়োগ দেওয়ার কথা বলে ৬ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ মাদরাসার সভাপতির বিরুদ্ধে - dailynewsbangla
শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ১১:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার রায়টা বালুঘাটে   ফিল্মী স্টাইলে গুলিবর্ষণ কৃষক আহত আলফাডাঙ্গা বাজার বণিক সমিতির নির্বাচনে প্রচারণা তুঙ্গে  ভেড়ামারায় তুলাচাষীদের মাঝে বিনামুল্য  উপকরণ বিতরণ ফলন ভালো হলেও দাম নিয়ে হতাশায় নওগাঁর কাঁচা মরিচ চাষীরা  ঘোড়াঘাটে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকটে স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত মৎস্যজীবী হত্যার ৩ নম্বর আসামি  র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তার রাজশাহীতে সেনা অভিযানে হত্যাসহ অসংখ্য মামলার আসামি জুলুসহ গ্রেপ্তার-৩ মান্দায় ইউএনও শাহ আলম ইউক্যালিপটাসের চারা নিধন করলেন প্রেমের টানে মেয়ের নানার বাড়িতে ছেলের অনশন, বিয়েতে অনীহা ছেলের পরিবারের রূপগঞ্জের পূর্বাচলে জবাইকৃত ৫টি ঘোড়া উদ্ধার, একজন আটক

বোয়ালমারীতে নিয়োগ দেওয়ার কথা বলে ৬ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ মাদরাসার সভাপতির বিরুদ্ধে

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২২ মার্চ, ২০২৩
বোয়ালমারী (ফরিদপুর) প্রতিনিধি: ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাটাগড় শাহ দেওয়ান দাখিল মাদরাসার সভাপতির বিরুদ্ধে মাদরাসার জনবল নিয়োগ দেওয়ার কথা বলে প্রার্থী কাটাগড় গ্রামের বাসিন্দা সজল মোল্যার নিকট থেকে ৬ লাখ টাকা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় সজল মোল্যার চাচাতো ভাই আব্দুল আহাদ গত ৭ মার্চ উপজেলা নির্বাহী অফিসার বোয়ালমারী বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। অনুলিপি দিয়েছেন
ফরিদপুর জেলা প্রশাসক, বোয়ালমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার, উপজেলা  মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর। অভিযোগটি বর্তমানে তদন্তধীন রয়েছে।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১০ মার্চ মাদরাসার নৈশপ্রহরী নিয়োগ দেওয়ার কথা বলে সজল মোল্যার নিকট থেকে ৬ লাখ টাকা নেন মাদরাসার সভাপতি মো. নুরইসলাম। পরবর্তীতে আরো ৬ লাখ টাকা দাবী করেন। ওই দাবীকৃত ৬ লাখ টাকা না দিলে তাকে নিয়োগ দেওয়া হবে না বলেও ভয়ভীতি দেখায়।
মাদরাসার সভাপতি মো. নুরইসলাম বলেন, অভিযোগটি আমার কাছে আছে। আমি নিয়োগ দেওয়ার কথা বলে কোন টাকা নেয়নি। আমার বিরুদ্ধে সব মিথ্যা বানোয়াট ও ষড়যন্ত্র।
অভিযোগকারী আব্দুল আহাদ বলেন, আমার চাচাতো ভাই সজল মোল্যার চাকুরী দেওয়ার কথা বলে আমাদের নিকট থেকে নগদ ৬ লাখ টাকা নেয় মাদরাসার সভাপতি মো. নুরইসলাম। পরে আরো ৬ লাখ টাকা দাবী করেন। আরো ৬লাখ টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় চাকুরী দিতে পারবে না বলে জানান সভাপতি। অন্য একজনকে গত ১০ মার্চ নিয়োগ দিয়েছে। বর্তমানে সভাপতি সেই ৬ লাখ টাকা ফেরত না দিয়ে বিভিন্ন ভয়ভিতী দিচ্ছেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, নিয়োগের ব্যাপারে তিনি কোন অভিযোগ পাননি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মোশারেফ হোসাইন বলেন, নিয়োগে টাকা নেওয়ার ব্যাপারে একটি অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগটি সহকারী শিক্ষা অফিসার মো. রাকিবুল ইসলামকে তদন্ত করার জন্য দেওয়া হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সহকারী শিক্ষা অফিসার মো. রাকিবুল ইসলাম বলেন, ইউএনও স্যার নিয়োগে টাকা নেওয়ার ব্যাপারে একটি লিখিত অভিযোগ গত ২১ মার্চ তদন্ত করার জন্য দিয়েছেন। এখনও নোটিশ করা হয়নি। দুই পক্ষকে নোটিশ করে ডেকে শুনে তার পর তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ