1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
দলিল লেখক সমিতির জিম্মি দশা থেকে মুক্তির দাবীতে একক আন্দোলন করছেন তরুন যুবক পলাশ - dailynewsbangla
বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ০৬:৫০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
মান্দায় ইউএনও শাহ আলম ইউক্যালিপটাসের চারা নিধন করলেন প্রেমের টানে মেয়ের নানার বাড়িতে ছেলের অনশন, বিয়েতে অনীহা ছেলের পরিবারের রূপগঞ্জের পূর্বাচলে জবাইকৃত ৫টি ঘোড়া উদ্ধার, একজন আটক বোয়ালমারীতে মাদক কারবারি আটক ভেড়ামারায় পদ্মা নদীর ভাঙ্গন পরিদর্শন করলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ মান্দায় মাদ্রাসা ভবন নির্মাণের সামগ্রী নিয়ে উধাও শ্রমিকেরা ঘোড়াঘাটে কম্পিউটার ও নেটওয়ার্কিং বিষয়ক প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠিত অবশেষে আলোর মুখ দেখতে শুরু করেছে নওগাঁ পৌরসভার বেহাল রাস্তাগুলো  মৎস্যজীবীকে হত্যার ঘটনায় বোয়ালমারী থানায় হত্যা মামলা দায়ের ঘোড়াঘাটে দুর্ধর্ষ চুরি, নগদ টাকা স্বর্ণালংকার লুট থানায় অভিযোগ

দলিল লেখক সমিতির জিম্মি দশা থেকে মুক্তির দাবীতে একক আন্দোলন করছেন তরুন যুবক পলাশ

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২১ জুন, ২০২৩
আমার দলিল আমি লিখতে চাই
দলিল লেখক সমিতির জিম্মি দশা থেকে মুক্তির দাবীতে একক আন্দোলন করছেন তরুন যুবক পলাশ
মোহাম্মদ আককাস আলী : নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলার সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের প্রবেশ পথে ফেস্টুন ও বুকে প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে দলিল লেখক সমিতির অনিয়মের বিরুদ্ধে তিনি একা এই আন্দোলন শুরু করেন। জমি রেজিষ্ট্রির সাথে সাথে সরকারি খরচের পরেও দলিল লেখক সমিতির মনগড়া নিজস্ব সমিতির বাড়তি মোটা অংকের খরচ বাঁচাতে প্রতিবাদে একাই ঝাপিয়ে পড়েন তরুন এই যুবক আবু সাঈদ পলাশ। সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এই প্রতিবাদ চালিয়ে যান দিনি।
সাহসী যুবক আবু সাঈদ পলাশ বলেন, ‘সারাদেশের মানুষ দলিল লেখক সমিতির কাছে জিম্মি। তাদের নির্দিষ্ট ফি প্রদান ছাড়া কোন সাধারণ মানুষ জমি রেজিস্ট্রি করতে পারেন না। একজন সাধারণ মানুষ যদি আইনজীবী ছাড়া নিজের মামলা নিজে লড়তে পারেন তাহলে কেন একজন সাধারন মানুষ তার নিজের জমির দলিল নিজে লিখতে পারবেন না।
একজন সাধারণ মানুষ যদি তার নিজের দলিল নিজে লিখতে পারেন তাহলে এই দুর্নীতির হাত থেকে রেহাই পাওয়াও সম্ভব। তাই দলিল লেখক আইনের পরিবর্তন হাওয়া জরুরী। তা না হলে এই জিম্মি দশা থেকে সাধারণ মানুষ কোনদিনই মুক্তি পাবে না।
তিনি আরো বলেন, এই আইন সংশোধন না হওয়া পর্যন্ত আমার আন্দোলন চলমান থাকবে। প্রতিদিন অফিস চলাকালীন সময়ে আমি এখানে দাড়াবো। জানিনা কবে আমার আন্দোলনের সার্থকতা পাব, আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
দলিল লেখক সমিতির সভাপতি আব্দুল গফুর জানান, আমরা কোন সরকারী বেতন ভাতা পায়না, বার সরকারও দেয়না, আর এ কারণে সমিতির সকল সদস্যদের পেটের রুজির কথা ভেবে আমাদের সমিতিতে কিছু অতিরিক্ত টাকা নেয়া হয়।’

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ