1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
নীলফামারীর পারঘাট সেতু নির্মাণে ৩ বছরে কাজ হয়েছে মাত্র ৩০ শতাংশ - dailynewsbangla
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
রাজশাহীতে কর্মজীবী দাবা টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন “রয়েল সরকার” সরকারি প্রজ্ঞাপনকে চুড়ান্ত সমাধান হিসেবে মনে করছে না বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আত্মসমর্পণের জন্য জড়ো হয়েছেন জেল থেকে পালানো কয়েদি ইন্টারনেট সেবা কখন চালু হবে কোটা নিয়ে হাই কোর্টের রায় আপিল বিভাগে বাতিল। রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের হামলায় দুই পুলিশ সদস্য আহত ভেড়ামারার রাজপথ ৩ ঘন্টা দখলে  কোটা আন্দোলন কারী শিক্ষার্থীরা বগুড়াআদমদীঘিতে আওয়ামীলীগের গায়েবানা জানাজা  বগুড়া সান্তাহারে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের ট্রেন অবরোধ ইউ,এন,ওর অনুরোধে চলে গেল আন্দোলনকারীরা বগুড়া জেলা পুলিশের আয়োজনে মাসিক অপরাধ  সভা অনুষ্ঠিত

নীলফামারীর পারঘাট সেতু নির্মাণে ৩ বছরে কাজ হয়েছে মাত্র ৩০ শতাংশ

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২০

রেজা মাহমুদ, নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি: নীলফামারীর পারঘাট সেতু নির্মাণ কাজ চলছে কচ্ছপ গতিতে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় গত ৩ বছরে কাজ হয়েছে মাত্র ৩০ শতাংশ। নদীর উপর সেতু না থাকায় এ অঞ্চলের লোকজনের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম এখন নৌকা। এ অবস্থায় চরম দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ। তাই জনদুর্ভাগ কমাতে সেতুর নির্মাণ কাজ দ্রæত শেষ করার দাবি জানিয়েছেন জনপ্রতিনিধিসহ এলাকার লোকজন। এ সেতু চালু হলে নীলফামারী- কিশোরগঞ্জের দূরত্ব কমার পাশাপাশি প্রসার ঘটবে এ অঞ্চলের ব্যবসা- বাণিজ্যের।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার চাড়ালকাটা নদীর উপর ২৫২ দশমিক ৩ মিটার সেতু নির্মাণের কাজ পায় যশোরের মেসার্স ইসলাম ট্রেডার্স নামের এক ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। ২০১৭ সালের ২ মে নির্মাণ কাজ শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। এ কাজের চুক্তিমূল্য ১২ কোটি ৮৭ লাখ ৮৯ হাজার ৫৩৪ টাকা। ২০১৮ সালের ২৮ জুনের মধ্যে কাজ শেষ হওয়ার কথা।

কাজের মেয়াদ গত দু’বছর আগেই শেষ হয়েছে কিন্তু শুধুমাত্র পিলার ছাড়া দৃশ্যমান কাজের নেই কোন অগ্রগতি। স্থানীয়দের অভিযোগ, ঠিকাদারের গাফিলতি ও কর্তৃপক্ষের নজরদারি না থাকায় নির্ধারিত সময়ে শেষ হয়নি নির্মাণ কাজ। ফলে দুর্ঘটনার আশংকা নিয়ে নৌকাযোগেই প্রতিদিন লোকজনকে নদী পারাপার হতে হচ্ছে। শফিকুল ইসলাম নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, ব্রীজের অর্ধেক নির্মাণ কাজ করে দীর্ঘদিন হলো এভাবে ফেলে রাখা হয়েছে।

জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় প্রতিদিন কাঁচামাল পারাপার করতে হয়। নদীর পূর্ব পাশের মাগুড়া ইউনিয়নের দোলাপাড়া গ্রামের ষাটোর্ধ্ব বছরের আসলিমা নামের এক মহিলা বলেন, আমি অসুস্থ মানুষ নীলফামারীতে ডাক্তার দেখাতে প্রায় নদী পার হতে হয়। বয়স হয়েছে এভাবে নৌকায় নদী পার হতে ভীষণ কষ্ট হয়। উপজেলার চাপড়া সরমজানী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান বলেন, প্রায় ৪ বছর ধরে একটি ব্রীজের কাজ চলছে।

পিলার ছাড়া কিছুই কাজ হয়নি। আমি সরকারের কাছে দ্রæত নির্মাণকাজ শেষ করার অনুরোধ জানাচ্ছি। নীলফামারীর স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী সুজন কুমার রায়ের কাছে জানতে চাইলে তিনি এ ব্যাপারে কিছু বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ