1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
বিশ্ববিদ্যালয়ের চান্স পাওয়া হতদরিদ্র স্বপনের পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন -জেলা প্রশাসক বগুড়া  - dailynewsbangla
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০১:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
রাজশাহীতে কর্মজীবী দাবা টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন “রয়েল সরকার” সরকারি প্রজ্ঞাপনকে চুড়ান্ত সমাধান হিসেবে মনে করছে না বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আত্মসমর্পণের জন্য জড়ো হয়েছেন জেল থেকে পালানো কয়েদি ইন্টারনেট সেবা কখন চালু হবে কোটা নিয়ে হাই কোর্টের রায় আপিল বিভাগে বাতিল। রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের হামলায় দুই পুলিশ সদস্য আহত ভেড়ামারার রাজপথ ৩ ঘন্টা দখলে  কোটা আন্দোলন কারী শিক্ষার্থীরা বগুড়াআদমদীঘিতে আওয়ামীলীগের গায়েবানা জানাজা  বগুড়া সান্তাহারে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের ট্রেন অবরোধ ইউ,এন,ওর অনুরোধে চলে গেল আন্দোলনকারীরা বগুড়া জেলা পুলিশের আয়োজনে মাসিক অপরাধ  সভা অনুষ্ঠিত

বিশ্ববিদ্যালয়ের চান্স পাওয়া হতদরিদ্র স্বপনের পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন –জেলা প্রশাসক বগুড়া 

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১০ জুন, ২০২৪

বিশ্ববিদ্যালয়ের চান্স পাওয়া হতদরিদ্র স্বপনের পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন –জেলা প্রশাসক বগুড়া 

 (বগুড়া) প্রতিনিধি:
 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিসারিজ বিভাগে চান্স পাওয়া হতদরিদ্র পরিবারের ছেলে স্বপন কুমার সরকারের পাশে দাঁড়ালেন বগুড়ার মান্যবর জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ   ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সাইফুল ইসলাম। রোববার (৯ জুন) বগুড়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য অনুদান হিসেবে তার হাতে ২০ হাজার টাকা এবং তাদের বাড়িঘর নির্মাণের জন্য দুই বান্ডিল টিনসহ ১২ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক সূত্র জানা গেছে, বগুড়ার শেরপুর উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের সাগরপুর গ্রামের বর্গাচাষী বিশ্বনাথ চন্দ্র সরকার এবং তার  স্ত্রী সুমিত্রা রাণী সরকারের দুই পুত্র সন্তানের মধ্যে ছোট ছেলে  স্বপন কুমার সরকার এবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিসারিজ বিভাগে চান্স পেলেও দারিদ্রতার কারণে ভর্তি হতে পারছিলেন না। বিষয়টি বিভিন্ন গণমাধ্যম ও স্থানীয়দের তথ্যের ভিত্তিতে শেরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুমন জিহাদী জানতে পেরে বগুড়া জেলা প্রশাসকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। জেলা প্রশাসকের নির্দেশে ওই পরিবারের খোঁজ নেন। এরই অংশ হিসেবে গতকাল তাকে এসব অনুদান দেওয়া হয়। শেরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুমন জিহাদী জানান, পরিবারটি আসলেই হত দরিদ্র। ঘরের চাল পর্যন্ত নেই। এজন্য ওর ভর্তি হওয়ার টাকা ছাড়া ঘর মেরামতের জন্য নগদ অর্থ ও টিন প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া জেলা প্রশাসক আশ্বাস দিয়েছেন, স্বপন যদি ঠিকমত লেখাপড়া করেন তবে তার যাবতীয় খরচ বহন করা হবে। এজন্য তাকে ফলোআপে রাখার জন্য আমাদের উপর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। স্বপন জানান আমি খুবই দরিদ্র পরিবারের সন্তান। আমাকে লেখাপড়া করানোর জন্য আমার বাবা-মা সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেন। আমার বাবা বর্গাচাষী। অন্যের জমি বর্গা নিয়ে চাষ করেন। এছাড়া মাটি কাটার কাজও করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমার মত পরিবারের সন্তানের কাছে স্বপ্ন ছাড়া আর কিছু নয়। আর সেই স্বপ্নের জায়গাতে আমি ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়ে খুবই আনন্দিত। দারিদ্রতার কারণে আমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন উপজেলা ও জেলা প্রশাসনসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। এজন্য আমি সবার কাছে কৃতজ্ঞ।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ