1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
বিশ্ববিদ্যালয়ের চান্স পাওয়া হতদরিদ্র স্বপনের পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন -জেলা প্রশাসক বগুড়া  - dailynewsbangla
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৫:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
জাতীয় শুদ্ধাচার বাস্তবায়নে তৃতীয় আংশীজন সভা করেছে সড়ক জনপথ পেঁয়াজের ঝাঁজ কমে যাওয়ায় উৎপাদন খরচ তুলতে দুশ্চিন্তায় চাষীরা  দশমিনায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সভাপতি গ্রেফতার  বোয়ালমারীতে আলু বোঝাই ট্রাকের চাপায় নিহত ১ আহত ১ বোয়ালমারীতে ২য় শ্রেণীর শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের চেষ্টা, শিক্ষার্থীর অভিভাবকদের মারধর  থানায় মামলা  দৌলতপুরে ৪ বছরের শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ-অভিযুক্ত সাহাজুল কারাগারে দৌলতপুরে পুকুরে ডুবে ১৪ মাসের শিশুর মৃত্যু ভেড়ামারায় ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে সাব-রেজিস্ট্রার অবরুদ্ধ নওগাঁর ৩লাখ শিশু পাচ্ছে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল  প্রস্তুুতিমূলক সভা

বিশ্ববিদ্যালয়ের চান্স পাওয়া হতদরিদ্র স্বপনের পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন –জেলা প্রশাসক বগুড়া 

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১০ জুন, ২০২৪

বিশ্ববিদ্যালয়ের চান্স পাওয়া হতদরিদ্র স্বপনের পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন –জেলা প্রশাসক বগুড়া 

 (বগুড়া) প্রতিনিধি:
 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিসারিজ বিভাগে চান্স পাওয়া হতদরিদ্র পরিবারের ছেলে স্বপন কুমার সরকারের পাশে দাঁড়ালেন বগুড়ার মান্যবর জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ   ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সাইফুল ইসলাম। রোববার (৯ জুন) বগুড়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য অনুদান হিসেবে তার হাতে ২০ হাজার টাকা এবং তাদের বাড়িঘর নির্মাণের জন্য দুই বান্ডিল টিনসহ ১২ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক সূত্র জানা গেছে, বগুড়ার শেরপুর উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের সাগরপুর গ্রামের বর্গাচাষী বিশ্বনাথ চন্দ্র সরকার এবং তার  স্ত্রী সুমিত্রা রাণী সরকারের দুই পুত্র সন্তানের মধ্যে ছোট ছেলে  স্বপন কুমার সরকার এবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিসারিজ বিভাগে চান্স পেলেও দারিদ্রতার কারণে ভর্তি হতে পারছিলেন না। বিষয়টি বিভিন্ন গণমাধ্যম ও স্থানীয়দের তথ্যের ভিত্তিতে শেরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুমন জিহাদী জানতে পেরে বগুড়া জেলা প্রশাসকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। জেলা প্রশাসকের নির্দেশে ওই পরিবারের খোঁজ নেন। এরই অংশ হিসেবে গতকাল তাকে এসব অনুদান দেওয়া হয়। শেরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুমন জিহাদী জানান, পরিবারটি আসলেই হত দরিদ্র। ঘরের চাল পর্যন্ত নেই। এজন্য ওর ভর্তি হওয়ার টাকা ছাড়া ঘর মেরামতের জন্য নগদ অর্থ ও টিন প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া জেলা প্রশাসক আশ্বাস দিয়েছেন, স্বপন যদি ঠিকমত লেখাপড়া করেন তবে তার যাবতীয় খরচ বহন করা হবে। এজন্য তাকে ফলোআপে রাখার জন্য আমাদের উপর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। স্বপন জানান আমি খুবই দরিদ্র পরিবারের সন্তান। আমাকে লেখাপড়া করানোর জন্য আমার বাবা-মা সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেন। আমার বাবা বর্গাচাষী। অন্যের জমি বর্গা নিয়ে চাষ করেন। এছাড়া মাটি কাটার কাজও করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমার মত পরিবারের সন্তানের কাছে স্বপ্ন ছাড়া আর কিছু নয়। আর সেই স্বপ্নের জায়গাতে আমি ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়ে খুবই আনন্দিত। দারিদ্রতার কারণে আমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন উপজেলা ও জেলা প্রশাসনসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। এজন্য আমি সবার কাছে কৃতজ্ঞ।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ