1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
করোনা মহামারিতে সর্বাত্বক সেবা দিয়ে চলেছেন এসিল্যান্ড রাসনা শারমিন - dailynewsbangla
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ০১:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
 ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধ মাকে বাড়ি থেকে বের করে দিলেন পাষণ্ড সন্তান লালপুরে সেনাবাহিনীর মাদকবিরোধী অভিযান: গাঁজা গাছসহ বাবা-মেয়ে আটক। ঘোড়াঘাট পৌরসভার ২০২৫-২৬ অর্থ বছরের বাজেট ঘোষণা ঠাকুরগাঁওয়ে ন্যায়কুঞ্জ ও তথ্য সেবা কেন্দ্রের উদ্বোধন করলেন বিচারপতি রূপগঞ্জ পূনর্গঠনের ভবিষ্যৎ কর্ম পরিকল্পনা এবং সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলন তারেক রহমানকে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে বোয়ালমারীতে বিক্ষোভ সমাবেশ     বোয়ালমারীর চতুল ইউনিয়ন ভূমি অফিসে টাকা ছাড়া ফাইল নড়ে না ভেড়ামারায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত ভেড়ামারায় শিক্ষার্থীদের মাঝে চারা বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। বোয়ালমারীতে পরিবারের সাথে অভিমান করে যুবকের আত্মহত্যা 

করোনা মহামারিতে সর্বাত্বক সেবা দিয়ে চলেছেন এসিল্যান্ড রাসনা শারমিন

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১ জুলাই, ২০২১

ইকরামুল ইসলাম বেনাপোল প্রতিনিধি: যশোরের শার্শা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাসনা শারমীন মিথি করোনা মহামারীতে মাঠ পর্যায়ে নিরলস ভাবে সেবা দিয়ে চলেছেন। করোনার সম্মুখযোদ্ধা হিসেবে বেনাপোল স্থলবন্দরে ভারত ফেরত বাংলাদেশি পাসপোর্টযাত্রীদের সেবা দিয়ে আসছেন তিনি।

কিন্তু নিজের কথা একবারও চিন্তা করে দেখেন নাই তিনি। দিনরাত ভারত থেকে আশা যাত্রীদের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। করোনা মহামারীতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দায়িত্ব পালন করেন। উদ্দেশ্য হচ্ছে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত হতে আগত বাংলাদেশিদের দুই সপ্তাহের জন্য বাধ্যতামূলক প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করা।

কোভিডি-১৯ মহামারির সাম্প্রতিক ঢেউ ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর বিরাট আঘাত হেনেছে এবং ভারতীয় ভেরিয়েন্ট হিসেবে পরিচিতি পাওয়া ট্রিপল মিউটেন্ট করোনা ভেরিয়েন্টের সংক্রমণ থেকে দেশকে রক্ষা করার জন্য ভারতের সঙ্গে যাত্রী চলাচলে সাধারণ নিষধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।

তবে বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে যাদের ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাচ্ছে তারা কলকাতাস্থ বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশন থেকে এনওসি সংগ্রহ করে দেশে আসতে পারবেন তবে দেশে যাবার পরে আবশ্যিক ভাবে ১৪ দিনের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে নিজ খরচে স্থানীয় প্রশাসন কর্তৃক নির্ধারিত স্থানে থাকতে হবে।

অত্যন্ত চটপটে প্রশাসনের নারী কর্মকর্তা রাসনা শারমীন মিথি এ কাজটি করে যাচ্ছেন। তিনি হয়ত একদিন শার্শা হতে বিদায় নেবেন কিন্তু শার্শার মানুষ তাকে কখনো ভূলতে পারবে না।

উপজেলার এক প্রান্ত থেকে ওপর প্রান্ত পর্যন্ত সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত করোনা মহারীকে থেকে মানুষকে সচেতন করতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তিনি। নিজে ভয়ঙ্কর মহামারী করোনা ভাইরাসকে ভয় না পেয়ে সাধারন জনগনকে বাঁচাতে মাঠপর্যায়ে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। প্রশাসনের একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা হিসাবে তার এ কর্মকান্ড প্রশংসার দাবী রাখে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ