1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
রাজশাহী সামাজিক বন বিভাগে অনিয়মের মূল হোতা কে এই আমজাদ? - dailynewsbangla
শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩২ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
আবর্জনার আহাজারি — জাকির হোসেন সরকার ভেড়ামারায় ছাত্র- জনতার  গণঅভ্যুত্থানে আহত ও  শহিদদের  স্বরণে স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত নওগাঁয় জেলা প্রশাসনের চালু করা ন্যায্যমূল্যের দোকানে স্বল্প আয়ের মানুষদের স্বস্তি মিলছে মহাদেবপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত  মহাদেবপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও বিজয় দিবসের প্রস্তুতি সভা বোয়ালমারীতে জামাই হত্যা মামলায় শাশুড়িসহ গ্রেপ্তার ৩ বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে এক যুবক খুন  বোয়ালমারীতে পলাতক ফাঁসির আসামী পুলিশের জালে আটক  বগুড়ায় আ.লীগ নেতা অধ্যক্ষ ঝুনুর ইন্তেকাল পশ্চিমাঞ্চল রেলে এক নারীকে ধর্ষণ চেষ্টা, অসত্য তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের অভিযোগ

রাজশাহী সামাজিক বন বিভাগে অনিয়মের মূল হোতা কে এই আমজাদ?

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২১ জুন, ২০২১

রাজশাহী সংবাদদাতাঃ রাজশাহী সামাজিক বন বিভাগের আমজাদ হোসেন এর বিরুদ্ধে উৎকোচ গ্রহন-সহ নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কে এই আমজাদ?

তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, ২০১৭ সালে মার্চে ফরেস্টার পদে যোগদান করেন আমজাদ হোসেন। যোগদানের পর থেকে পবা, গোদাগাড়ী, তানোর, মোহনপুর, বাগমারা উপজেলায় দ্বায়িত্ব পালন করছেন তিনি। এসকল এলাকার সুবিধাভোগীদের অভিযোগ, অনৈতিক সুবিধা গ্রহন ও কমিশন নিয়ে থাকেন আমজাদ।

প্রতিটি কাজের জন্য আলাদাভাবে ঠিকাদারদের কাছ থেকে মোটা অংকের উৎকোচ নিয়ে থাকেন। দীর্ঘ ৪ বছর যাবত তিনি এই দপ্তরের একই চেয়ারে থাকার সুবাদে গড়ে তুলেছেন একটি উৎকোচ গ্রহন চক্র।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে মোহনপুরের এক ঠিকাদার বলেন, ফরেস্টার আমজাদ হোসেন-সহ বেশ কিছু কর্মকর্তা কর্মচারী এই অনিয়ম আর দূর্নীতির সাথে প্রত্যাক্ষভাবে জড়িত। অন্যান্য কর্মকর্তারা নিজে কোন টাকা হাতে না নিলেও ফরেস্টার আমজাদ হোসেন নিজ হাতে টাকা নেন। তাছাড়া আমজাদ হোসেনকে সুবিধা না দিয়ে কোন কাজ হয় না এই অফিসে।

একই অভিযোগ বাগমারা, পবা, গোদাগাড়ী, তানোর উপজেলার সুবিধাভোগীদেরও। সেই সাথে ঠিকদারদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের কমিশন নেওয়ারও অভিযোগ করেছেন তারা ।

এ বিষয়ে কথা বলতে ফরেস্টার আমজাদ হোসেন এর সাক্ষাৎকার নিতে চাইলে তিনি সাক্ষাৎকার দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। কথা বলতে বিভাগীয় কর্মকর্তা নিয়ামুরকে ফোন দিলে তিনি বলেন, আমি অসুস্থ, ছুটিতে আছি, পরে কথা বলবো।

একদল অনুসন্ধানী গণমাধ্যম কর্মী বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন, অচিরেই তথ্য প্রমান-সহ রাজশাহী সামাজিক বন বিভাগের ভয়ঙ্কর সব দূর্ণীতির চিত্র বেরিয়ে আসবে বলে তাদের বিশ্বাস।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ