1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
রাজশাহী সামাজিক বন বিভাগে অনিয়মের মূল হোতা কে এই আমজাদ? - dailynewsbangla
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ০৯:৪৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ওসি রফিকুল পেলেন টাঙ্গাইল জেলার শ্রেষ্ঠ পুলিশ পদক ঠাকুরগাঁওয়ে দলিল লেখক সমিতির চাঁদাবজি: বছরে কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ নওগাঁয় ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০টি গবাদীপশু প্রস্তুত ১২ হাজার কোটি টাকা বিক্রির সম্ভাবনা  দশমিনায় প্রতারনার স্বীকার এক ব্যবসায়ী মারাধরর করে দোকান লুট দশমিনায় আইনশৃঙ্খলা ও মাসিক সভা বোয়ালমারীতে আম পাড়তে গিয়ে একজনের মৃত্যু  সন্ত্রাসী রাজিবকে গ্রেফতার ও পরিবারের নিরাপত্তার দাবিতে রাজশাহীতে সংবাদ সম্মেলন দৌলতপুরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে মারধর ও ছিনতাই জমি নিয়ে বিরোধ নাগরপুরে বিএনপি নেতার হামলায় ১ জন নিহত আহত ৪ ভেড়ামারায় জুয়ার আস্তানা গুড়িয়ে দিলেন ওসি শেখ শহীদুল ইসলাম

রাজশাহী সামাজিক বন বিভাগে অনিয়মের মূল হোতা কে এই আমজাদ?

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২১ জুন, ২০২১

রাজশাহী সংবাদদাতাঃ রাজশাহী সামাজিক বন বিভাগের আমজাদ হোসেন এর বিরুদ্ধে উৎকোচ গ্রহন-সহ নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কে এই আমজাদ?

তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, ২০১৭ সালে মার্চে ফরেস্টার পদে যোগদান করেন আমজাদ হোসেন। যোগদানের পর থেকে পবা, গোদাগাড়ী, তানোর, মোহনপুর, বাগমারা উপজেলায় দ্বায়িত্ব পালন করছেন তিনি। এসকল এলাকার সুবিধাভোগীদের অভিযোগ, অনৈতিক সুবিধা গ্রহন ও কমিশন নিয়ে থাকেন আমজাদ।

প্রতিটি কাজের জন্য আলাদাভাবে ঠিকাদারদের কাছ থেকে মোটা অংকের উৎকোচ নিয়ে থাকেন। দীর্ঘ ৪ বছর যাবত তিনি এই দপ্তরের একই চেয়ারে থাকার সুবাদে গড়ে তুলেছেন একটি উৎকোচ গ্রহন চক্র।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে মোহনপুরের এক ঠিকাদার বলেন, ফরেস্টার আমজাদ হোসেন-সহ বেশ কিছু কর্মকর্তা কর্মচারী এই অনিয়ম আর দূর্নীতির সাথে প্রত্যাক্ষভাবে জড়িত। অন্যান্য কর্মকর্তারা নিজে কোন টাকা হাতে না নিলেও ফরেস্টার আমজাদ হোসেন নিজ হাতে টাকা নেন। তাছাড়া আমজাদ হোসেনকে সুবিধা না দিয়ে কোন কাজ হয় না এই অফিসে।

একই অভিযোগ বাগমারা, পবা, গোদাগাড়ী, তানোর উপজেলার সুবিধাভোগীদেরও। সেই সাথে ঠিকদারদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের কমিশন নেওয়ারও অভিযোগ করেছেন তারা ।

এ বিষয়ে কথা বলতে ফরেস্টার আমজাদ হোসেন এর সাক্ষাৎকার নিতে চাইলে তিনি সাক্ষাৎকার দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। কথা বলতে বিভাগীয় কর্মকর্তা নিয়ামুরকে ফোন দিলে তিনি বলেন, আমি অসুস্থ, ছুটিতে আছি, পরে কথা বলবো।

একদল অনুসন্ধানী গণমাধ্যম কর্মী বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন, অচিরেই তথ্য প্রমান-সহ রাজশাহী সামাজিক বন বিভাগের ভয়ঙ্কর সব দূর্ণীতির চিত্র বেরিয়ে আসবে বলে তাদের বিশ্বাস।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ