ঢাকা ০৭:০৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
জায়ান হত্যার তিনদিন পার হলেও আসামী গ্রেপ্তার হয়নি -আসামীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবীতে মানববন্ধন ঐতিহাসিক পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার পরিদর্শনে নবাগত ডিসি সাইফুল ইসলাম লালমনিরহাটে শিবরাম স্কুলের এক ঝাঁক শিক্ষার্থীদের মাঝে পবিত্র কোরআন বিতরণ বদলগাছীতে হৃদরোগ ও স্ট্রোকে মৃত্যুহার কমাতে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত  ফরিদপুর-১ আসনে জামায়াত মনোনীত প্রার্থীর মোটর শোডাউন” বোয়ালমারীতে অজ্ঞাত ব্যাক্তির লাশ উদ্ধার লালপুরে সন্তান লাভের আশায় বটগাছের নিচে আঁচল পেতে নারীদের মানত কুষ্টিয়া সীমান্তে অনুপ্রবেশকারী ভারতীয় নাগরিক আটক ভেড়ামারায় অতিরিক্ত দামে সার বিক্রি: দুই ডিলারকে জরিমানা মোকারিমপুর ইউনিয়নে ধানের শীষের নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশের পরমাণু যুগের স্বপ্নদ্রষ্টা ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া

বাংলাদেশের পরমাণু যুগের স্বপ্নদ্রষ্টা ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া

কাজী মোস্তফা রুমি, স্টাফ রিপোর্টার: ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া, প্রথিতযশা এক বিজ্ঞানী, আলোকিত মানুষ। মেধা, মনন ও সৃজনশীলতা দিয়ে যিনি নিরবে নিভৃতে কাজ করে গেছেন মাতৃভূমির উন্নয়নে। পরমাণু শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহার করে বাংলাদেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়ন ও এদেশের তরুণদের বিজ্ঞান চর্চায় উজ্জীবিত করতে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনকে স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলেন। ক্ষমতার খুব কাছাকাছি থেকেও সাদামাটা জীবনটাকেই বেছে নিয়েছিলেন প্রখ্যাত এই পরমাণু বিজ্ঞানী। ১৯৯৭-২০০০ সালে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের তৎকালীন চেয়ারম্যান ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার উদ্যোগে ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেওয়া হয়। এ সময়ে মানবসম্পদ উন্নয়নসহ কিছু প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। সরকার বাংলাদেশ নিউক্লিয়ার পাওয়ার অ্যাকশন প্ল্যান-২০০০ অনুমোদন করে। ইউরেনিয়াম জ্বালানির যুগে বাংলাদেশের প্রবেশের ঐতিহাসিক মাহেন্দ্রক্ষণে বাংলাদেশ কৃতজ্ঞ চিত্তে স্মরণ করছে বাংলাদেশের পরমাণু যুগের স্বপ্নদ্রষ্টা ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়াকে।

Tag :
জনপ্রিয় সংবাদ

জায়ান হত্যার তিনদিন পার হলেও আসামী গ্রেপ্তার হয়নি -আসামীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবীতে মানববন্ধন

বাংলাদেশের পরমাণু যুগের স্বপ্নদ্রষ্টা ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া

আপডেট টাইম : ০৯:১০:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ অক্টোবর ২০২৩

বাংলাদেশের পরমাণু যুগের স্বপ্নদ্রষ্টা ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া

কাজী মোস্তফা রুমি, স্টাফ রিপোর্টার: ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া, প্রথিতযশা এক বিজ্ঞানী, আলোকিত মানুষ। মেধা, মনন ও সৃজনশীলতা দিয়ে যিনি নিরবে নিভৃতে কাজ করে গেছেন মাতৃভূমির উন্নয়নে। পরমাণু শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহার করে বাংলাদেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়ন ও এদেশের তরুণদের বিজ্ঞান চর্চায় উজ্জীবিত করতে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনকে স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলেন। ক্ষমতার খুব কাছাকাছি থেকেও সাদামাটা জীবনটাকেই বেছে নিয়েছিলেন প্রখ্যাত এই পরমাণু বিজ্ঞানী। ১৯৯৭-২০০০ সালে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের তৎকালীন চেয়ারম্যান ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার উদ্যোগে ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেওয়া হয়। এ সময়ে মানবসম্পদ উন্নয়নসহ কিছু প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। সরকার বাংলাদেশ নিউক্লিয়ার পাওয়ার অ্যাকশন প্ল্যান-২০০০ অনুমোদন করে। ইউরেনিয়াম জ্বালানির যুগে বাংলাদেশের প্রবেশের ঐতিহাসিক মাহেন্দ্রক্ষণে বাংলাদেশ কৃতজ্ঞ চিত্তে স্মরণ করছে বাংলাদেশের পরমাণু যুগের স্বপ্নদ্রষ্টা ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়াকে।