1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
কোরবানির ঈদ মধ্য রাতেও কামারের দোকানে ভিড় - dailynewsbangla
বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:০৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
রাজশাহীতে সাংবাদিক ছদ্মবেশি মাদক কারবারি ও প্রতারক গ্রেফতার ফারাকপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষা ফি আদায়ের অভিযোগ দৌলতপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীদের যৌন হয়রানির অভিযোগ বোয়ালমারীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে মাদক কারবারি আটক ঘোড়াঘাটে অনলাইনে প্রতারণা ৫৬ শিক্ষার্থী ফিরে পেল টাকা বোয়ালমারীতে মানুষ কামড়ানো পাগলা ঘোড়াটি মারা গেছে ভেড়ামারায় পদ্মা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন: দুইজনকে এক মাসের কারাদণ্ড বোয়ালমারীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে মাদক কারবারি আটক রাজশাহীতে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস -২০২৫ উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা বোয়ালমারীতে পাগলা ঘোড়ার আক্রমনে আহত-১০

কোরবানির ঈদ মধ্য রাতেও কামারের দোকানে ভিড়

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৫ জুন, ২০২৪

কোরবানির ঈদ মধ্য রাতেও কামারের দোকানে ভিড়

বোয়ালমারী (ফরিদপুর) প্রতিনিধি : কোরবানির ঈদ কে সামনে রেখে ব্যস্ততা বেড়েছে কামারদের। কোথাও কোথাও সেই ব্যস্ততা এমন যে মধ্যরাত পর্যন্ত ভিড় লেগে থাকে কামারের দোকানে। রাত ১২, ১টা পর্যন্ত কাজ করতে হয় কামারদের। গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টার সময় এমন দৃশ্য দেখা গেলো ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার ময়না ইউনিয়নের কেওয়াগ্রামের মোড়ে মান্দারতলা নামক স্থানে অজিদ মন্ডলের (৫২) দোকানে।
উপজেলার ঘোষপুর ইউনিয়নের লংকারচর গ্রামের মৃত রনজিত মন্ডলের ছেলে অজিত মন্ডল দীর্ঘ দিন যাবত মান্দারতলা মোড়ে কামারের কাজ করে আসছেন। দোকানে তখনও বেশ কয়েকজন কাস্টমার বসে আছেন। তার সামনে দা, ছোল, ছোরা, চাপাতি, ছুরি, বটি প্রভভূতি যন্ত্রপাতি ধার করার জন্য নিয়ে আসছে কাস্টমারগণ। যন্ত্রপাতি ধার করে সাথে নিয়ে যাওয়ার জন্য বসে আছেন তারা।
কামার অজিত মন্ডল বলেন, সারা বছর খুব বেশি কাজ না হলেও কোরবানির ঈদের সময় ব্যস্ততা বেড়ে যায়। রাতে অল্প লোক আছে দিনের বেলায় আরও লোক থাকে। প্রতিদিনই মধরাত পর্যন্ত কাজ করতে হয়। এ সময় আমার ছেলে সুব্রত আমাকে সহযোগিতা করে। কোরবানির ঈদে কোরবানির পশু ছোলা ও মাংস বানানোর জন্য চাপাতি, ছোরা, দা, বটি, কুরাল কাজে লাগে। তাই সেগুলো মেরামত, ধার করানোর জন্য লোকজন নিয়ে আসে। কেউ কেউ নতুনও বানায়। যন্ত্র ভেদে একশ থেকে পাঁচশ টাকা পর্যন্ত খরচ নিয়ে থাকেন বলেন জানান তিনি।
 এ সময় ওই দোকানে ময়না গ্রামের ইমদাদুল শেখ, হাবিব শেখ, ফেলাননগর গ্রামের শাহজাহান মোল্যা প্রমুখ যন্ত্রপাতি নিয়ে বসেছিলেন। ইমদাদুল শেখ বলেন, এ এলাকার আসেপাশে আর কোন কামারের দোকান নেই। তাই ৫-৬ গ্রামের মানুষ যন্ত্রপাতি মেরামত বা ধার করাতে এখানে আসে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ