1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
 তিন যুগেও শেষ হয়নি যাত্রী বিশ্রামাগারের কাজ - dailynewsbangla
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ১১:২২ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
বদলগাছীতে জয় বাংলা স্লোগান দেওয়ায় যুবক আটক ঘোড়াঘাটে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার লক্ষ্মীপুরে ছাত্র হত্যার মামলায় ১৬জন আওয়ামী লীগের নেতা আটক ঘোড়াঘাটে ইউপি কর্মকর্তাকে বরণ ও গ্রাম পুলিশের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত ভেড়ামারায় মাজারে গাঁজা খাওয়া নিয়ে দ্বন্দ্ব এসিল্যান্ড লাঞ্ছিত লালপুরে ঋণের বোঝা সইতে না পেরে  কবিরাজের আত্মহত্যা  লালপুরে বিএডিসির ‘পানাসি’ সেচ উন্নয়ন প্রকল্পে ধাপে ধাপে অনিয়ম রাজশাহীতে চুরির এক মাস পর নাটকীয় মামলা, মুক্তি পেতে সংবাদ সম্মেলন    কুষ্টিয়া দৌলতপুর সীমান্তে মাদকসহ ৩ জন ভারতীয় নাগরিক আটক বোয়ালমারীর একতারা দোতারা যাচ্ছে লালনের মাজারসহ বিভিন্ন জেলায়

 তিন যুগেও শেষ হয়নি যাত্রী বিশ্রামাগারের কাজ

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

 তিন যুগেও শেষ হয়নি যাত্রী বিশ্রামাগারের কাজ

 (বগুড়া) প্রতিনিধি : বগুড়া জেলার  সোনাতলা উপজেলার ভেলুরপাড়া রেল স্টেশনে তিন যুগেও শেষ হয়নি যাত্রী বিশ্রামাগারের কাজ। ফলে রেল যাত্রীদের ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করতে হয় গাছতলায়। ঝড়-বৃষ্টির দিনে বৃষ্টিতে ভিজে থাকতে হয় ঘন্টার পর ঘন্টা। যাত্রীদের এই দুর্ভোগ এখন চরমে উঠেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮৮ সালে প্রায় ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে রেল কর্তৃপক্ষ সান্তাহার-বোনারপাড়া রুটের এই উপজেলার ভেলুরপাড়া স্টেশনে যাত্রী ছাউনি নির্মাণের জন্য টেন্ডার আহবান করে। পরে লটারির মাধ্যমে ঠিকাদার নিযুক্ত হয়। প্রায় ছয় মাস চলে ওই বিশ্রামাগারের নির্মাণ কাজ। এতে করে প্রায় ৭৫ ভাগ নির্মাণ কাজ শেষ হয়। এরপর ওই বছরের ভয়াবহ বন্যার পর আর শুরু হয়নি ওই বিশ্রামাগারের অবশিষ্ট কাজ। ফলে রেল বিভাগ যে উদ্দেশ্য ওই স্টেশনে যাত্রী বিশ্রামাগার নির্মাণের উদ্যোগ নেয় তা বর্তমানে ভেস্তে গেছে। দীর্ঘ প্রায় তিন যুগ আগে বিশ্রামাগারটি নির্মাণ কাজ শুরু হলেও শেষ হয়নি আজও। অভিযোগ রয়েছে, যাত্রী ছাউনি নির্মাণ ওই ঠিকাদার রেল বিভাগের লোকজনের সাথে আতাঁত করে কাজ শেষ না করেই বরাদ্দকৃত টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এতে করে সরকারের মোটা অঙ্কের টাকা গচ্চা গেছে। এ বিষয়ে ভেলুরপাড়া এলাকার রোস্তম আলী মন্ডল, গোলাম রব্বানী, পেস্তা মিয়া, এনামুল হক বলেন, এক সময় এই স্টেশন থেকে সরকার প্রতি মাসে লাখ লাখ টাকা রাজস্ব আয় করলেও গত ৬/৭ বছর আগে জনবল সংকটে স্টেশনটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এখনও এই স্টেশন থেকে এলাকার শতশত লোকজন প্রতিনিয়ত ট্রেনযোগে দেশের বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করেন। যাত্রী বিশ্রামাগারটি এখন ছিন্নমূল লোকজনের আস্তানায় পরিণত হয়েছে। এ বিষয়ে লালমনিরহাট রেলওয়ে বিভাগের বগুড়া দপ্তরের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী সাইদুর রহমান জানান, তিনি ২০২১ সালে এখানে যোগদান করেছেন। এর আগের কোন নথিপত্র সম্পর্কে তার জানা নেই। তিনি আরও জানান ভেলুরপাড়া স্টেশনে যাত্রী বিশ্রামাগারে বিষয়টি কেউ তাকে জানায়নি। তার দপ্তরে এ সংক্রান্ত কোন ফাইলপত্রও নেই।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ