1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ফিল্ম না থাকায় এক্সরে বন্ধ  - dailynewsbangla
বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫, ১০:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
লক্ষ্মীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা সাংবাদিকদের নিয়ে জামাত ইসলামের এমপি প্রার্থীর মতবিনিময়  লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ফিল্ম না থাকায় এক্সরে বন্ধ  ঘোড়াঘাটে ৩৩ জন কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা লক্ষ্মীপুরে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী আবিরের হামলার শিকার মানসিক প্রতিবন্ধী সুমন বোয়ালমারীতে ৯ স্কুল শিক্ষার্থী একযোগে হঠাৎ অসুস্থ,  কারণ রহস্যাবৃত ভেড়ামারায় পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কুষ্টিয়ায় ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ নানা আয়োজনে নওগাঁয় পালিত হলো জুলাই গণ অভ্যুত্থান দিবস গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে ঠাকুরগাঁও বিএনপির বিজয় র‍্যালী অনুষ্ঠিত 

লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ফিল্ম না থাকায় এক্সরে বন্ধ 

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট, ২০২৫

লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ফিল্ম না থাকায় এক্সরে বন্ধ 

এ জেড সুজন, লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি: 
নাটোরের লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এক্স-রে ফিল্মের সরবরাহ না থাকায় দুই সপ্তাহে ধরে এক্স-রে সেবা বন্ধ রয়েছে। এতে চিকিৎসাসেবা নিতে আসা রোগীরা পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে। বাধ্য হয়ে অনেকেই বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে এক্স-রে করাতে বাধ্য হচ্ছেন।
বুধবার (৭ আগস্ট) সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, এক্স-রে কক্ষের সামনে নোটিশ টানানো আছে ‘এক্স-রে ফিল্ম সরবারহ না থাকায় এক্সে সেবা বন্ধ রয়েছে’।
সেখানে অপেক্ষমাণ বেশ কয়েকজন রোগী ও তাদের স্বজন ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, স্বল্পমূল্যে সেবা পাওয়ার আশায় তাঁরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এসেছিলেন। কিন্তু এক্স-রে ফিল্ম না থাকায় সেবা না পেয়ে বাধ্য হয়ে পাশের বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে বেশি টাকা খরচ করে এক্স-রে করাতে হচ্ছে। সরকারি হাসপাতালের মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি সেবা বন্ধ থাকায় সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন গরিব ও নিম্নআয়ের রোগীরা। কেউ কেউ আর্থিক সামর্থ্য না থাকায় এক্স-রে না করিয়েই বাড়ি ফিরে যেতে বাধ্য হচ্ছেন।
জোতদৈবকী এলাকার মুনজুর রহমান মিঠু ও চর লালপুরের আজমিরা বেগম বলেন, ডাক্তার এক্স-রে করতে বলার পর এক্স-রে কক্ষে গেলে বলা হলো ফিল্ম নেই। পরে ধার করে এক আত্মীয় থেকে কাছের এক বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গিয়ে ৮৫০ টাকা দিয়ে এক্স-রে করাতে হয়েছে।
এবিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মুনজুর রহমান বলেন, বর্তমানে এক্স-রে ফিল্ম মজুদে নেই। লিখিত ভাবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ফিল্ম পেলে দ্রুত সেবা চালু হবে।
নাটোর সিভিল সার্জন ডা: মোহাম্মাদ মুক্তাদির আরেফীন বলেন, নতুন অর্থ বছরের বরাদ্দ এখনো আসে নি। বরাদ্দ পেলে সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। আশা করছি দ্রুতই এক্স-রে সেবা চালু হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ