1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ খেলাধুলা - dailynewsbangla
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ০২:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
তারেক রহমানকে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে বোয়ালমারীতে বিক্ষোভ সমাবেশ     বোয়ালমারীর চতুল ইউনিয়ন ভূমি অফিসে টাকা ছাড়া ফাইল নড়ে না ভেড়ামারায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত ভেড়ামারায় শিক্ষার্থীদের মাঝে চারা বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। বোয়ালমারীতে পরিবারের সাথে অভিমান করে যুবকের আত্মহত্যা  ঘোড়াঘাটে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ ও পাশের হারের শীর্ষে রানীগঞ্জ আদর্শ বিদ্যানিকেতন নওগাঁর ৭০ শতাংশ সড়কবাতি নষ্ট হওয়ায় বেড়েছে চুরি-ছিনতাই বাঘায় মাদ্রাসার সরকারি বরাদ্দকৃত প্রকল্পের টাকা ভাগ-বাটোয়ারা গল্প: চরাঞ্চলের এক নক্ষত্র – আলাল ভাই – পর্ব-২ গল্প: আলাল কানা – অন্ধ জীবনের বর্ণময় প্রদীপ- পর্ব ১

হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ খেলাধুলা

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১২ জানুয়ারী, ২০২১

নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি: শুধু চর্চার অভাবে দিনে দিনে হারিয়ে যাচ্ছে নীলফামারী সৈয়দপুরে ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ খেলাধুলা। গ্রামীন কৃষ্টি ও লোকজ ক্রীড়াঙ্গনের জনপ্রিয় এ খেলাগুলো পুনরুদ্ধারে নেই কোনে উদ্যোগ । আর তাই শিশু-কিশোররা ঝুকছে মোবাইল, ভিডিওগেম, জুয়া কিংবা মাদকের দিকে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, এক সময় এ উপজেলায় হাডুডু, গোল্লাাছুট, কানামাছি, গাদল, বৌচি, কুতকুত, দাড়িয়াবান্ধা, ইচিং-বিচিং, এলাটিং-বেলাটিং, রুমাল চুরি, লাঠিখেলা, লুকোচুরি ও পাতাখেলা বেশ জনপ্রিয় ছিল। গ্রামীণ জনপদে মাঠ কিংবা ফসল কাটা শেষে ফাঁকা জমিতে শিশু-কিশোররা এসব খেলাধূলায় মেতে উঠত। জাতীয় খেলা হাডুডুসহ আয়োজিত অন্যান্য খেলা উপভোগ করার জন্য গ্রামের সব বয়সী নারী-পুরুষ ভির করত।

কিন্তু আজকাল করা হয়না এসব খেলার। আর তাই খেলাগুলো তেমন চোখেই পড়ে না। খেলাগুলো নামও জানেনা এ প্রজন্মের অধিকাংশ শিশু-কিশোরা। জানেনা এ খেলার নিয়ম কানুন। চোখে পড়েনা শিশু-কিশোরদের দুরন্তপনাও। সে সব খেলার স্থান দখল করে নিয়েছে ক্রিকেট-ফুটবল, হ্যান্ডবল, হকিসহ নানা আধুনিক খেলাধুলা। আবার খেলাধুলা সুযোগ না পেয়ে অধিকাংশ শিশু-কিশোর সারাদিন মোবাইলে ভিডিও গেম, ক্রিকেট জুয়া কিংবা মাদকে আসক্ত হয়ে পড়ছ্ধেসঢ়;। অনেকে প্রবীণ খেলোয়াড়রা জানান অনুকূল পরিবেশ পেলে গ্রামের ছেলে-মেয়েরা আবারও এসব খেলাধুলা চর্চায় আগ্রহী হয়ে উঠবে।

সৈয়দপুর ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অধ্যক্ষ ও ক্রীড়া সংগঠক শাবাহাত আলী সাব্বু জানান,  প্রাচীন হলেও কোমলমতি শিশু-কিশোরদের কাছে এসব খেলা অনেকটাই নতুন। বাংলার গ্রামীণ খেলাগুলা রক্ষায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ক্রীড়া সংগঠনগুলোকে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে। এজন্য নিয়মিত এ খেলাগুলোর আয়োজন করতে হবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি নাছিম আহমেদ বলেন, বিলুপ্ত ও লুপ্তপ্রায় ঐতিহ্যবাহী এসব খেলা পুনরুদ্ধারে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। তবে প্রতিবছর প্রতিযোগীতার মাধ্যমে এসব খেলার আসর বসানোর জন্য স্থানীয় ক্রীড়া সংগঠনগুলোর প্রতি অহবান জানান তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ