1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ খেলাধুলা - dailynewsbangla
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
স্যালাইন পানি  নিয়ে পথচারী ও ভ্যান শ্রমিকদের পাশে চেয়ারম্যান প্রার্থী লিটু শরীফ নওগাঁয় আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উপলক্ষে  আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  বগুড়া আদমদীঘিতে উপজেলা নির্বাচনে ১০ প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা বাঘা উপজেলার কাদিরপুর উচ্চ বিদ‍্যালয় মাঠে বৃষ্টির জন্য ইস্তেস্কার নামাজ আদায় বগুড়ায় ফেন্সিডিলসহ ২ জন  গ্রেফতার   ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়  তীব্র তাপদাহে নগরীর ১০ টি পয়েন্টে স্যালাইনপানি বিতরণ করবে রাসিক দৌলতপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরে  প্রতিপক্ষের উপর হামলা, আহত ৩ বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের উদ্যোগে পথচারীদের বিশুদ্ধপানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ বোয়ালমারীতে ২০টি মাদক মামলার আসামি মাদকসহ গ্রেপ্তার

হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ খেলাধুলা

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১২ জানুয়ারী, ২০২১

নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি: শুধু চর্চার অভাবে দিনে দিনে হারিয়ে যাচ্ছে নীলফামারী সৈয়দপুরে ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ খেলাধুলা। গ্রামীন কৃষ্টি ও লোকজ ক্রীড়াঙ্গনের জনপ্রিয় এ খেলাগুলো পুনরুদ্ধারে নেই কোনে উদ্যোগ । আর তাই শিশু-কিশোররা ঝুকছে মোবাইল, ভিডিওগেম, জুয়া কিংবা মাদকের দিকে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, এক সময় এ উপজেলায় হাডুডু, গোল্লাাছুট, কানামাছি, গাদল, বৌচি, কুতকুত, দাড়িয়াবান্ধা, ইচিং-বিচিং, এলাটিং-বেলাটিং, রুমাল চুরি, লাঠিখেলা, লুকোচুরি ও পাতাখেলা বেশ জনপ্রিয় ছিল। গ্রামীণ জনপদে মাঠ কিংবা ফসল কাটা শেষে ফাঁকা জমিতে শিশু-কিশোররা এসব খেলাধূলায় মেতে উঠত। জাতীয় খেলা হাডুডুসহ আয়োজিত অন্যান্য খেলা উপভোগ করার জন্য গ্রামের সব বয়সী নারী-পুরুষ ভির করত।

কিন্তু আজকাল করা হয়না এসব খেলার। আর তাই খেলাগুলো তেমন চোখেই পড়ে না। খেলাগুলো নামও জানেনা এ প্রজন্মের অধিকাংশ শিশু-কিশোরা। জানেনা এ খেলার নিয়ম কানুন। চোখে পড়েনা শিশু-কিশোরদের দুরন্তপনাও। সে সব খেলার স্থান দখল করে নিয়েছে ক্রিকেট-ফুটবল, হ্যান্ডবল, হকিসহ নানা আধুনিক খেলাধুলা। আবার খেলাধুলা সুযোগ না পেয়ে অধিকাংশ শিশু-কিশোর সারাদিন মোবাইলে ভিডিও গেম, ক্রিকেট জুয়া কিংবা মাদকে আসক্ত হয়ে পড়ছ্ধেসঢ়;। অনেকে প্রবীণ খেলোয়াড়রা জানান অনুকূল পরিবেশ পেলে গ্রামের ছেলে-মেয়েরা আবারও এসব খেলাধুলা চর্চায় আগ্রহী হয়ে উঠবে।

সৈয়দপুর ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অধ্যক্ষ ও ক্রীড়া সংগঠক শাবাহাত আলী সাব্বু জানান,  প্রাচীন হলেও কোমলমতি শিশু-কিশোরদের কাছে এসব খেলা অনেকটাই নতুন। বাংলার গ্রামীণ খেলাগুলা রক্ষায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ক্রীড়া সংগঠনগুলোকে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে। এজন্য নিয়মিত এ খেলাগুলোর আয়োজন করতে হবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি নাছিম আহমেদ বলেন, বিলুপ্ত ও লুপ্তপ্রায় ঐতিহ্যবাহী এসব খেলা পুনরুদ্ধারে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। তবে প্রতিবছর প্রতিযোগীতার মাধ্যমে এসব খেলার আসর বসানোর জন্য স্থানীয় ক্রীড়া সংগঠনগুলোর প্রতি অহবান জানান তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ