শিরোনাম

পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে ফেসবুকে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হিংসাত্মক বিদ্বেষমূলক ও রাষ্ট্রবিরোধী প্রচারণা
বর্তমান সময়ে ‘ফেসবুক’ একটি অতি জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম। কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামের কিছু বিপথগামী উপজাতি বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন এবং তাদের দোসর

পার্বত্য চট্টগ্রামের উপাখ্যানঃ পেশাভিত্তিক চাঁদাবাজি যেন বৈধ উৎসব
মাথার মধ্যে একটা প্রশ্ন ঘুরঘুর করছে। সেটা নিয়েই আমার আজকের লেখা। পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি সংগঠণগুলোর কাড়ি কাড়ি টাকার উৎস কি?

চাকমা বিচ্ছিন্নতাবাদীদের রাষ্ট্রবিরোধী তৎপরতা
চাকমা তথা চাংমা বাংলাদেশের প্রধান ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী। পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলাতে চাকমাদের সংখ্যা প্রায় ৭ লক্ষ। রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলাতে

যুগে যুগে চাকমা নেতৃত্বে স্বার্থপরতা এবং অশান্ত পার্বত্য চট্টগ্রাম
১৯৯৭ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাথে পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক উপজাতি নেতৃত্বের সাথে যে শান্তিচুক্তি হয়েছিল তার ফলস্বরূপ এ অঞ্চলে স্থায়ী

পার্বত্য নেতাদের স্ব-বিরোধী বক্তব্য ও স্বার্থপরতা
ছোটবেলা থেকেই জেনে এসেছি আর বই পুস্তকে পড়ে এসেছি যে, বাংলাদেশে চাকমা, মারমা, সাঁওতাল, গারো, খাসিয়া, ত্রিপুরা ইত্যাদি নামে উপজাতি

রাবেতা মডেল কলেজের উন্নয়ন বরাদ্দ বাতিলকারীদের উদ্দেশ্য কি?
তাজুল ইসলাম নাজিম: লংগদু উপজেলা। গত ২জুন মটর চালক নয়নকে হত্যা ও ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় দেশে আলোচিত হয়ে উঠে। উপজেলাটির



















