1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
ফলন ভাল হলেও শীতকালীন সবজি আবাদ করে বিপাকে চাষীরা - dailynewsbangla
শনিবার, ০৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:২০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
বৈষম্যহীন খিচুড়ি বিতরণ ব্যবস্থা লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতা উপর হামলা আওয়ামী লীগের কর্মীরা প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল  চাপাই নবাবগঞ্জে সাংবাদিককে হত্যা চেষ্টা দৌলতপুর পাইলটের ০৭ ব‍্যাচের দেড় যুগ পূর্তিতে পুনর্মিলনী উদযাপন লক্ষ্মীপুরে সন্ত্রা-সীদের গু-লিতে গু-লিবিদ্ধ এক শিশু পুলিশের কথা বলে বিএনপি ও আ’ লীগ নেতার ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদা উত্তোলন বন্ধন অটুট রাখতে ফিলিপনগর হাই স্কুলের ‘এসএসসি-৯২’ ব্যাচের পুনর্মিলনী বোয়ালমারীতে ১০ গ্রামে ঈদুল ফিতর উদযাপন বোয়ালমারীতে ১০ গ্রামে আগামীকাল ঈদ বোয়ালমারীতে ৬ শত অসহায় পরিবার পেলো চেয়ারম্যানের ঈদ খরচ নগদ অর্থ  বোয়ালমারী

ফলন ভাল হলেও শীতকালীন সবজি আবাদ করে বিপাকে চাষীরা

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২০

রেজা মাহমুদ, নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি: নীলফামারীতে ফলন ভাল হলেও শীতকালীন সবজি আবাদ করে বিপাকে পড়েছেন চাষীরা। নায্যমুল্য না পাওয়ায় তারা পড়েছেন লোকসানের মুখে । কৃষি বিভাগ জানায়, এ বছর জেলায় চলতি রবি মৌসুমে শীতকালীন সবজি চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ হাজার ৬৫০ হেক্টর জমিতে। আর উৎপান লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ২৪ হাজার ৩০০ মেট্রিকটন।

এর মধ্যে সদরে ১ হাজার ৬৫০ হেক্টরে ৩৬ হাজার ৪১০ মেট্রিকটন, সৈয়দপুরে ৫২২ হেক্টরে ১১ হাজার ৪৮৫ মেট্রিকটন, ডোমারে ৯৬৫ হেক্টওে ২১ হাজার ২২৪ মেট্রিকটন, ডিমলায় ৮৩৮ হেক্টরে ১৮হাজরা ৪৪০ মেট্রিকটন, জলঢাকায় ৯৫৫ হেক্টরে ২১ হাজার ৫ মেট্রিকটন এবং কিশোরগঞ্জে ৭১৫ হেক্টরে ১৫ হাজার ৭৩৫ মেট্রিকটন উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়।

সবজির হেক্টর প্রতি ফলন হয়েছে ১২ টন। কিন্তু ফলন ভালো হলেও বিভিন্ন হাট-বাজারে সবজির বিক্রয় মূল্য নিম্নমুখী। সদর উপজেলার রামগঞ্জ হাটে গিয়ে দেখা যায় বেগুন ৫ ও মুলা ২ দুই টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতি পিছ ফুলকপি, বাঁধাকপি ও লাউ বিক্রি হচ্ছে ৩ থেকে ৫ টাকা করে। স্থানীয় বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে তা দিয়ে উৎপাদন খরচ অর্ধেক ও না উঠার শংকায় রয়েছেন কৃষকরা। সদর উপজেলার লক্ষ্মীচাপ ইউনিয়নের কৃষক আসগর আলী বলেন, এবার সবজি চাষ করে মাথায় হাত দেয়া ছাড়া কোন উপায় নেই।

আমি তিন বিঘা জমিতে ফুলকপি, বাঁধাকপি, মুলা আবাদ করি, যেখানে খরচ হয়েছে ৫০ হাজার টাকা আর বিক্রি করেছি ৩৫ হাজার টাকা। লোকসান গুনতে হয়েছে তিন বিঘায় পনের হাজার টাকা। কিশোরগঞ্জের বাহাগুলী ইউনিয়নের কৃষক বকুল হোসেন আক্ষেপ করে বলেন বীজ, সার, কীটনাশক, হাল চাষ ও শ্রমিক এসব করেছি ঋণ নিয়ে। এখন কিভাবে ঋণ পরিশোধ করবো আর কি খাবো বুঝেতে পারছি না। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক ওবায়দুর রহমান মন্ডল জানান, নীলফামারীতে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় সবজির আবাদও ভালো হয়েছে। তবে বাজারে দাম নির্ধারণের বিষয়টি তার নয় বলেন জানান তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ