1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
৭ মার্চের ভাষণ লিখিত ছিল না : প্রধানমন্ত্রী - dailynewsbangla
সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ০৮:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
বোয়ালমারীতে কোরবানীর মাংস প্রতিপক্ষের কাছ থেকে নেওয়ায় হামলায় একজনের মৃত্যু  দৌলতপুরে চিকিৎসকের অবহেলায় সিজারিয়ান ডেলিভারিতে প্রসূতির মৃত্যু বোয়ালমারীতে ঈদুল আযহার নামাজ উদযাপন পবিত্র ঈদ-উল-আয্হা উপলক্ষে সকলকে শুভেচ্ছা জানালেন যুবদল নেতা জাহাঙ্গীর  ৯৯৯ফোন পেয়ে ২লাখ টাকার জাল পুরিয়ে ধ্বংস নৌপুলিশের লক্ষ্মীপুরে পালিত হোলো বিশ্ব দুগ্ধ দিবস -২০২৫ চাকরীচ্যুত পুলিশের ভুয়া এএসআই মোটরসাইকেল ছিনতাইয়ের ঘটনায় আটক  কুষ্টিয়া সীমান্তে বিজিবি ৪৭ ব্যাটালিয়নের কঠোর নজরদারি, চোরাচালান ও অনুপ্রবেশ রোধে জোরালো পদক্ষেপ রাণীনগরে ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৫ ২৩ বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে মাছ চুরির অভিযোগে সাংবাদ সম্মেলন

৭ মার্চের ভাষণ লিখিত ছিল না : প্রধানমন্ত্রী

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৭
ফাইল ছবি

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ লিখিত ছিল না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইউনেসকো কর্তৃক ৭ মার্চের ভাষণকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ডকুমেন্ট স্বীকৃতি প্রদান উপলক্ষে আয়োজিত নাগরিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, পৃথিবীর অনেক নেতাই অনেক ভাষণ দিয়েছিলেন। সেই ভাষণগুলো ছিল লিখিত। একটি মাত্র ভাষণ যার কোনো লিখিত ছিল না। এমনকি নোটও ছিল না। প্রতিটি কথাই তিনি বলে দিয়েছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, একটি জাতিকে তিনি জাগ্রত করেছিলেন আন্দোলন-সংগ্রামে। সেদিনের ভাষণের কথা মনে হলেই আমার মনে পড়ে আমার মায়ের কথা।

তিনি বলেন, অনেক লিখিত বক্তব্য বাবার হাতে দেয়া হয়েছিল। মা বাবাকে বলেছিলেন, তুমি সেই কথা বলবে, যা তোমার মনের কথা।

বিকেল ৪টা ২০ মিনিটে ভাষণ শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বক্তব্যের শুরুতেই স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা আন্দোলনে বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানান। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট নিহত বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্য এবং জেলহত্যার শিকার ৪ জাতীয় নেতার প্রতিও শ্রদ্ধা জানান তিনি।

এর আগে শনিবার দুপুর ২টা ৩৯ মিনিটে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশ মঞ্চে আসন গ্রহণ করেন। নৌকার আদলে নির্মিত মঞ্চে দাঁড়িয়ে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি হিসেবে সভাপতিত্ব করেন ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান।

এর আগে সকাল থেকেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে আওয়ামী লীগ, এর বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন, বিভিন্ন সামাজিক ও ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ব্যানার নিয়ে সমাবেশে আসতে শুরু করে। দুপুরের মধ্যেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে ওঠে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। সমাবেশস্থল ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের আদলেই সাজানো হয়।

এসময় বাংলা একাডেমি চত্বরে ঢাকা লিট ফেস্টও চলে সুশৃঙ্খলভাবে। তিন দিন ব্যাপি এ উৎসবের আজ শেষদিন। একদিকে নাগরিক সমাবেশ অন্যদিকে চলে আন্তর্জাতিক সাহিত্য উৎসব।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ