1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
৭ জুন বাঙালির মুক্তির সনদ ঐতিহাসিক ৬-দফা দিবস। - dailynewsbangla
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে  বোয়ালমারীতে গোল্ডেন লাইন পরিবহনকে জরিমানা বোয়ালমারীতে রাত পোয়ালে ৫৬৫৫জন এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে বাড়ির পাশে শাক তুলতে গেলে চেতনা নাশক চকলেট খাইয়ে কিশোরীকে ধর্ষণ থানায় মামলা ভেড়ামারাতে বাংলা নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত দশমিনা ছাত্রদলের প্রতিবাদ  সভা  সংবাদ প্রকাশের পর  বোয়ালমারীতে বাড়ী পুড়ানো আ’লীগ নেতা সুভাষ সাহার বিরুদ্ধে মামলা লক্ষ্মীপুরে ছাত্রদল কর্মীকে দাওয়াত না দেওয়ায় অনুষ্ঠানে হামলার অভিযোগ  গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে হরতাল-বিক্ষোভ ঘনিয়ারচর উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক মিলাদ ও দোয়ার মাহফিল অনুষ্ঠিত ভেড়ামারায় গাজর চাষে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা

৭ জুন বাঙালির মুক্তির সনদ ঐতিহাসিক ৬-দফা দিবস।

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৭ জুন, ২০২২
কাজী মোস্তফা রুমি,স্টাফ রিপোর্টার : ১৯৪০ সালে লাহোর প্রস্তাব পেশের মাধ্যমে যেমনি পাক ভারত উপমহাদেশের জনগণ ব্রিটিশ শোষকদের এদেশ থেকে তাড়ানোর জন্য ঐক্যমত হয়েছিল, ঠিক তেমনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৬৬ সালের এইদিনে ঘোষিত ৬-দফাকে তৎকালীন পূর্ববাংলার জনগণ পশ্চিমাদের এদেশ থেকে তাড়ানোর হাতিয়ার হিসেবে গ্রহণ করেছিল।
আইয়ুব খানের মার্শাল ল’ শাসন, ’৬২-এর শিক্ষানীতিসহ সকল অগণতান্ত্রিক সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে এবং পূর্ব বাংলার জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজকের এইদিনে ৬-দফা ঘোষণা করেন। পরবর্তীতে এই ৬-দফার প্রতিটি দফা বাংলার আনাচে-কানাচে প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে বাংলার জনগণের সামনে তুলে ধরেন।
 বাংলার সর্বস্তরের জনগণ এই ৬-দফা সম্পর্কে যখন সম্যক ধারণা অর্জন করলো এবং গ্রহণ করলো তখনই ৬-দফাকে বাঙালির মুক্তির সনদ হিসেবে আখ্যায়িত করা হলো। আইয়ুব খানের পতন, ১৯৬৯ এর আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে জাতির পিতাসহ সকল রাজবন্দিদের মুক্তি আন্দোলনের প্রধান দাবি ছিল এই ৬-দফা।
 ৬-দফা ভিত্তিক ১১-দফা ছিল উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের দাবিনামা। সর্বোপরি ১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে পূর্ব বাংলার জনগণ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তথা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মনোনীত প্রার্থীদের একচেটিয়া রায় প্রদান করে বাঙালির মুক্তির সনদ ৬-দফা বাস্তবায়নের লক্ষে।
 নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করার পরও পশ্চিম পাকিস্তানিরা যখন সরকার গঠনে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য গড়িমড়ি শুরু করলো তখনই মুক্তিযুদ্ধের ডাক দিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ই মার্চে রেসকোর্স ময়দানের (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ভাষণের মাধ্যমে। ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণেও ৬-দফার প্রতিটি দফার পর্যালোচনা ছিল।
পরবর্তীতে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন মুজিবনগর সরকার বিভিন্ন সেক্টরের মাধ্যমে যুদ্ধ পরিচালনা করার পাশাপাশি দেশের অভ্যন্তরে সকল সরকারি প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হয়েছিল ৬-দফার ভিত্তিতে। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ সৃষ্টিতে ৬-দফার ভূমিকা অপরিসীম।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ