গোলাম কিবরিয়া পলাশ, ময়মনসিংহ: ময়মনসিংহের সদর উপজেলার ৯ নং খাগডহর ইউনিয়নের জননন্দিত চেয়ারম্যান জনাব, মোঃ আনোয়ার হোসেন খান নান্নু। উনি চেয়ারম্যান হিসেবে যোগ্য ও সফল চেয়ারম্যান হিসাবে জনগণের আস্থা অর্জন করে নিয়েছেন। উনি দক্ষ ও বিচক্ষণতার সাথে চালিয়ে যাচ্ছেন তিনার ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্যগণকে নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়।
উনার মাঝে হিংসা-বিদ্বেষ কোন কিছুই নেই। নেই কোন কুমন্ত্রণা। আছে ভালোবাসার প্রতীক। উনি উনার ভালোবাসা দিয়ে ইউপি সদস্যগণ ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সহ জনগণকে আগলে রেখেছেন। জনগণকে দিয়ে যাচ্ছেন অফুরন্ত ভালোবাসা। চেয়ারম্যান এর বিষয়ে ইউপি সদস্য গনের কাছে জানতে চাইলে উনারা সাংবাদিকদের বলেন, আমরা আনোয়ার হোসেন খান নান্নু সাহেবকে চেয়ারম্যান হিসেবে পেয়েছি এটা আমাদের জন্য সু-ভাগ্য।
মহান আল্লাহ পাক আমাদেরকে আবার মেম্বার বানালে, দোয়া করি উনি যেন আমাদের চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পেয়ে আমাদেরকে সেবা করার সুযোগ করে দেন। স্থানীয় ইউপি সদস্যদেরকে প্রশ্ন করি গত কদিন আগে মিডিয়া ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানতে পারি খাগডহর ইউনিয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ১০ টাকা মূল্যের ৩০ কেজি চাউল ৩০০ টাকার পরিবর্তে ৫০০ টাকা করে নেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে আপনাদের মতামত কি?
এ বিষয়ে উনারা বলেন, এ কথাটা একদম সত্য নয় বরং ২০০ টাকা নেয়া হয়ছে ট্যাক্স রশিদের মাধ্যমে হোল্ডিং ট্যাক্স হিসাবে। কিছু অসাধু কুচক্রী মহল চেয়ারম্যানসহ আমাদের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য কিছুদিন ধরে পায়তারা চালাচ্ছে। এ বিষয়ে চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন খান নান্নু সাহেব বলেন, আপনারা সরেজমিন তদন্ত করে যাচাই বাচাই করে দেখেন ঘটনা কত টুকু সত্য। ২০০ টাকা করে রশিদের মাধ্যমে হোল্ডিং ট্যাক্স হিসাবে নিয়েছি এটাই সত্য।
উন্নয়ন কর্মকান্ডের বিষয়ে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান সাহেব বলেন, সরকার আমাকে যা বরাদ্দ দিয়েছে তা আমি আমার ইউপি সদস্য ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গদের সহযোগিতা নিয়ে সঠিক ভাবে দায়িত্ববোধ পালনকরে তা উন্নয়নমূলক কাজে খরচ করেছি। এ ছাড়াও যত প্রকল্প পেয়েছি কিছু কাজ চলমান, আর কিছু কাজ ইতিপূর্বে উদ্ভোধনের মাধ্যমে শেষ করেছি।
আমার ইউনিয়ন ময়মনসিংহ শহরতলিতে, একদম মফসলে আছি আমরা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বাক্য “গ্রাম হবে শহর” এটা বাস্তবায়নে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছি। ইনশাআল্লাহ সফল হবো। এ সময় খাগডহর ইউনিয়নের ইউপি সদস্যগণ ছাড়াও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
যাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ৩নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য, মোঃ মজিবুর রহমান মনির, ৬নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ফয়জুর রহমান তুহিন, ১.২ ও ৩নং ওয়ার্ডের মহিলা ইউপি সদস্য মোছাঃ শায়লা সুলতানা, ৪.৫ ও ৬নং ওয়ার্ডের মহিলা ইউপি সদস্য মোছাঃ ইসমত আরা মিরা, ৭.৮ ও ৯নং ওয়ার্ডের মহিলা ইউপি সদস্য, মোছাঃ আসমা আক্তার। এছাড়াও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।