1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
সৈয়দপুর মৎস্য গবেষনা উপকেন্দ্র বিলুপ্ত প্রায় বৈরালি মাছের কৃত্রিম প্রজননে সফলতা - dailynewsbangla
রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ০৪:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার রায়টা বালুঘাটে   ফিল্মী স্টাইলে গুলিবর্ষণ কৃষক আহত আলফাডাঙ্গা বাজার বণিক সমিতির নির্বাচনে প্রচারণা তুঙ্গে  ভেড়ামারায় তুলাচাষীদের মাঝে বিনামুল্য  উপকরণ বিতরণ ফলন ভালো হলেও দাম নিয়ে হতাশায় নওগাঁর কাঁচা মরিচ চাষীরা  ঘোড়াঘাটে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকটে স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত মৎস্যজীবী হত্যার ৩ নম্বর আসামি  র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তার রাজশাহীতে সেনা অভিযানে হত্যাসহ অসংখ্য মামলার আসামি জুলুসহ গ্রেপ্তার-৩ মান্দায় ইউএনও শাহ আলম ইউক্যালিপটাসের চারা নিধন করলেন প্রেমের টানে মেয়ের নানার বাড়িতে ছেলের অনশন, বিয়েতে অনীহা ছেলের পরিবারের রূপগঞ্জের পূর্বাচলে জবাইকৃত ৫টি ঘোড়া উদ্ধার, একজন আটক

সৈয়দপুর মৎস্য গবেষনা উপকেন্দ্র বিলুপ্ত প্রায় বৈরালি মাছের কৃত্রিম প্রজননে সফলতা

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২০

রেজা মাহমুদ, নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি: বিলুপ্ত প্রায় বৈরালী মাছের কৃত্রিম প্রজননে সফল হয়েছেন বাংলাদেশ মৎস্য ইনস্টিটিউটের নীলফামারীর সৈয়দপুর স্বাদু পানির মৎস্য গবেষনা উপকেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা। নদীর উন্মুক্ত পানির এ মাছটিকে আবদ্ধ পুকুরে চাষ করার পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন তারা। এ সাফল্য দেশের পুষ্টি চাহিদা পূরণের পাশাপাশি মৎস্য চাষীদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে দাবি বিজ্ঞানীদের। সংশ্লিষ্ঠ সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশের ২৬০ টি স্বাদু পানির মাছের মধ্যে বৈরালিসহ ৬৪ টি প্রজাতি বিলুপ্ত প্রায়। এক সময় তিস্তা, ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদীতে বৈরালী, বরালী কিংবা কোসসা নামে পরিচিত মাছটি প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যেত।

কিন্তু ঘন জাল দিয়ে এক শ্রেণির জেলেরা ধ্বংস করে দিচ্ছে সুস্বাদু এ মাছটির পোনা। তাই দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে এ মাছটি। ২০১৫ সালে মাছটিকে প্রায় বিলুপ্ত হিসাবে ঘোষণা করে আন্তর্জাতিক প্রকৃতি সংরক্ষণ সংস্থা- আইইউসিএন। এ অঞ্চলের নদীপাড়ের জেলেরাও বলছেন, সুস্বাদু মাছটির স্বাদ আগামী প্রজন্ম হয়তো আর পাবে না। এজন্য নদীর পানি শূন্যতা এবং অবাধে পোনা নিধনকে দায়ী করে তারা জানান, আগে জালে এ মাছ ১০-১৫ কেজি পর্যন্ত ধরা পড়তো। এখন ১ কেজিও পাওয়া যায় না।

ওই স্বাদু পানি মৎস্য গবেষণা উপকেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শওকত আহম্মেদ জানান, ৫-৬ গ্রাাম ওজনের মাছ সংগ্রহ করে দেখা গেছে তাদের গ্রোথ পারফর্মেন্স খুবই ভাল। উপকেন্দ্রের প্রধান কর্মকর্তা ড. খন্দকার রশীদুল হাসান বলেন, বৈরালী মাছে রয়েছে মানব দেহের প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ। মৎস্য চাষীদের মাঝে এর বিস্তার ঘটলে ভবিষ্যতে এ মাছটা হারিয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা পাবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ