1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
রাসিকের ৯ নং ওয়ার্ড উপ-নির্বাচনে জনসমর্থনে এগিয়ে রাসেল - dailynewsbangla
মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৯:৩৯ অপরাহ্ন

রাসিকের ৯ নং ওয়ার্ড উপ-নির্বাচনে জনসমর্থনে এগিয়ে রাসেল

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

মাজহারুল ইসলাম চপল, ব্যুরোচীফঃ রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের ৯ নং ওয়ার্ডের আগামী উপ-নির্বাচনকে ঘিরে মহল্লায় মহল্লায় চলছে নির্বাচনী প্রচার প্রচারনা। এই নিয়ে এলাকার প্রতিটি মোড়ে মোড়ে চলছে প্রার্থীদের গুণবিচারের আলোচনা সমালোচনা। তবে এখন পর্যন্ত ভোটের মাঠে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সাবেক কমিশনার এ কে এম রাসেদুল হক টুলু, রাসেল জামান, রাকিবুল ইসলাম, শামিমুর রহমান রিডার।

এদের মধ্যে রাকিবুল ইসলাম অবশেষে নির্বাচনের মাঠ থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেয়। বাঁকীদের মধ্যে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে এলাকাবাসির জনসমর্থনে এদের মধ্যে সর্বোচ্চ এগিয়ে রয়েছেন রাসেল জামান। এরপর জনসমর্থনে এগিয়ে রয়েছেন সাবেক কমিশনার এ কে এম রাসেদুল হক টুলু। আগামী ভোটের যুদ্ধে এই দুইজনের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আগামী কমিশনার নির্বাচিত হবে বলে মনে করছেন বিশিষ্ট জনরা।

সাবেক এই কমিশনার এলাকাবাসির আশা আকাঙ্খার সমীকরনে গড়মিল হলেও আগামী নবনির্বাচিত কমিশনার রাজশাহীর রূপকার এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন এর হাত ধরে ধারাবাহিক উন্নয়ন করবে বলে আশা করছেন ওয়ার্ডবাসি।

তফশীল ঘোষনা অনুযায়ী আগামী ৭ই অক্টোবর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আর তফশীল ঘোষনার পর থেকে প্রতিটি প্রার্থীই যেন নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছে খুব জোরে সোরে। গত বুধবার (৮ অক্টোবর) দুপুর ১২ টায় রাজশাহী আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশন কার্যালয় থেকে মনোয়নপত্র উত্তোলন করেন রাসেল সহ অনেকেই।

মনোনয়ন উত্তোলনের পর থেকে ভোটারদের মনেও এক অনাবিল আনন্দ নেমে এসেছে। নেমেছে ভোট দখলের মৌন যুদ্ধ। তাই প্রার্থীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও রাতদিন পার করছেন ভোটারদের দোরগোড়াই । প্রতিটি বাড়ি বাড়ি গিয়ে চাচ্ছেন ভোট, দিচ্ছেন উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি। সব মিলিয়ে পুরো ৯ নং ওয়ার্ড যেন ভোট বাজারের পসরা বসেছে।

তবে এই ওয়ার্ডের বর্তমান ভোটার সংখ্যা রয়েছে আট হাজার নয় শত ৩৭ জন। পূর্বের নির্বাচনে ফলাফল দেখলে বোঝা যায়, অর্থাৎ ২০১৩ সালে টিউবয়েল পতীক নিয়ে এ.কে.এম রাসেদুল হাসান টুলু ৩২০০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছিল আর তার প্রতিদ্বন্দ্বী হাতী মার্কা পতীক নিয়ে ২১৯০ ভোট পেয়েছিলেন মরহুম রেজাউন নবী দুদু।

এরপর ২০১৮ সালের নির্বাচনে টিফিন ক্যারিয়ার পতীক নিয়ে ৩২১৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন সদ্য গত হওয়া কমিশনার মরহুম রেজাউন নবী দুদু আর তার প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে এ.কে.এম রাসেদুল হাসান টুলু ঠেলাগাড়ি পতীক নিয়ে ২৯৯১ ভোট পাই।

দুইবারের সমিকরনে দেয়া ৩২০০ অধিক ভোট পেলেই বিজয় নিশ্চিত। তবে বর্তমান সমিকরনটা একটু আলাদা কারন বর্তমান ভোটার সংখ্যা কিছুটা বেড়েছে। তাই বিজয়ের মালা ছিনিয়ে নিতে হলে লাগবে সাড়ে তিন হাজারের বেশি ভোট। তাই এখন অপেক্ষার পালা কার গলাই যাবে বিজয়ের মালা।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ