1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
ফলন ভাল হলেও শীতকালীন সবজি আবাদ করে বিপাকে চাষীরা - dailynewsbangla
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০২:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ভেড়ামারায় পদ্মা নদীর ভাঙ্গন পরিদর্শন করলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ মান্দায় মাদ্রাসা ভবন নির্মাণের সামগ্রী নিয়ে উধাও শ্রমিকেরা ঘোড়াঘাটে কম্পিউটার ও নেটওয়ার্কিং বিষয়ক প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠিত অবশেষে আলোর মুখ দেখতে শুরু করেছে নওগাঁ পৌরসভার বেহাল রাস্তাগুলো  মৎস্যজীবীকে হত্যার ঘটনায় বোয়ালমারী থানায় হত্যা মামলা দায়ের ঘোড়াঘাটে দুর্ধর্ষ চুরি, নগদ টাকা স্বর্ণালংকার লুট থানায় অভিযোগ নিখোঁজ মৎস্যজীবীর লাশ ৩ কিলোমিটার ভাটিতে ভেসে উঠলো  দৌলতপুর সীমান্তে মাদক দ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী অন্তর্জাতিক দিবস পালিত নওগাঁয় অসচ্ছল সংস্কৃতিকর্মীরা পেলো ১১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা সরকারি অনুদান এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য ছাত্রদলের ব্যতিক্রমধর্মী মানবিক উদ্যোগ

ফলন ভাল হলেও শীতকালীন সবজি আবাদ করে বিপাকে চাষীরা

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২০

রেজা মাহমুদ, নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি: নীলফামারীতে ফলন ভাল হলেও শীতকালীন সবজি আবাদ করে বিপাকে পড়েছেন চাষীরা। নায্যমুল্য না পাওয়ায় তারা পড়েছেন লোকসানের মুখে । কৃষি বিভাগ জানায়, এ বছর জেলায় চলতি রবি মৌসুমে শীতকালীন সবজি চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ হাজার ৬৫০ হেক্টর জমিতে। আর উৎপান লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ২৪ হাজার ৩০০ মেট্রিকটন।

এর মধ্যে সদরে ১ হাজার ৬৫০ হেক্টরে ৩৬ হাজার ৪১০ মেট্রিকটন, সৈয়দপুরে ৫২২ হেক্টরে ১১ হাজার ৪৮৫ মেট্রিকটন, ডোমারে ৯৬৫ হেক্টওে ২১ হাজার ২২৪ মেট্রিকটন, ডিমলায় ৮৩৮ হেক্টরে ১৮হাজরা ৪৪০ মেট্রিকটন, জলঢাকায় ৯৫৫ হেক্টরে ২১ হাজার ৫ মেট্রিকটন এবং কিশোরগঞ্জে ৭১৫ হেক্টরে ১৫ হাজার ৭৩৫ মেট্রিকটন উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়।

সবজির হেক্টর প্রতি ফলন হয়েছে ১২ টন। কিন্তু ফলন ভালো হলেও বিভিন্ন হাট-বাজারে সবজির বিক্রয় মূল্য নিম্নমুখী। সদর উপজেলার রামগঞ্জ হাটে গিয়ে দেখা যায় বেগুন ৫ ও মুলা ২ দুই টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতি পিছ ফুলকপি, বাঁধাকপি ও লাউ বিক্রি হচ্ছে ৩ থেকে ৫ টাকা করে। স্থানীয় বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে তা দিয়ে উৎপাদন খরচ অর্ধেক ও না উঠার শংকায় রয়েছেন কৃষকরা। সদর উপজেলার লক্ষ্মীচাপ ইউনিয়নের কৃষক আসগর আলী বলেন, এবার সবজি চাষ করে মাথায় হাত দেয়া ছাড়া কোন উপায় নেই।

আমি তিন বিঘা জমিতে ফুলকপি, বাঁধাকপি, মুলা আবাদ করি, যেখানে খরচ হয়েছে ৫০ হাজার টাকা আর বিক্রি করেছি ৩৫ হাজার টাকা। লোকসান গুনতে হয়েছে তিন বিঘায় পনের হাজার টাকা। কিশোরগঞ্জের বাহাগুলী ইউনিয়নের কৃষক বকুল হোসেন আক্ষেপ করে বলেন বীজ, সার, কীটনাশক, হাল চাষ ও শ্রমিক এসব করেছি ঋণ নিয়ে। এখন কিভাবে ঋণ পরিশোধ করবো আর কি খাবো বুঝেতে পারছি না। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক ওবায়দুর রহমান মন্ডল জানান, নীলফামারীতে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় সবজির আবাদও ভালো হয়েছে। তবে বাজারে দাম নির্ধারণের বিষয়টি তার নয় বলেন জানান তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ