কাজী মোস্তফা রুমি, স্টাফ রিপোর্টার: ঈদ মানে আনন্দ। ঈদ মানে খুশি। পবিত্র ঈদুল আযহা মুসলমান ধর্মাবলম্বীদের জন্য অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় অনুষ্ঠান। ত্যাগের মহিমায় উজ্জীবিত হয়ে সারা বিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশে তথা টাঙ্গাইলের নাগরপুরেও উদযাপিত হয়েছে ঈদুল আযহা।
এরই ধারাবাহিকতায় টাঙ্গাইলের নাগরপুরে আজ ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময় করেন দক্ষিণ টাঙ্গাইলের লৌহ মানব, নাগরপুর দেলদুয়ারের গণমানুষের নেতা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনার সিপাহসালার অন্যতম বিশ্বস্ত সৈনিক, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় যুব ও ক্রীড়া উপকমিটির বিপ্লবী সংগ্রামী সদস্য, এক সময়ের রাজপথ কাঁপানো ৯০ স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম মহানায়ক, নাগরপুর দেলদুয়ারের মানুষের প্রাণের দাবি ধলেশ্বরী সেতু বাস্তবায়ন কমিটির সাবেক আহ্বায়ক, বর্তমান সময়ে টাঙ্গাইল- ৬ নাগরপুর দেলদুয়ারে জনপ্রিয়তার শীর্ষে, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ নাগরপুর উপজেলা শাখার বিপ্লবী সংগ্রামী সদস্য ও টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য জননেতা তারেক শামস খান হিমু।
তিনি সকাল থেকেই নাগরপুরের বিভিন্ন জায়গা বিশেষ করে রাথুরা,পাকুটিয়া,কেদারপুর, মামুদনগর বাজার, নাগরপুর তালতলা ও নাগরপুর বটতলা সহ নাগরপুর বাজারে সমস্ত নেতাকর্মীদেরকে নিয়ে প্রদক্ষিণ করেন এবং সকলের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাংগাইল- ৬ নাগরপুর দেলদুয়ার থেকে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ তথা নৌকা মার্কার মনোনয়ন প্রত্যাশী।
সকলের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে জননেতা তারেক শামস খান হিমু গণমাধ্যমের সাথে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেন।
সংক্ষিপ্ত আলোচনায় তিনি বলেন, “বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ নাগরপুর উপজেলা শাখা সহ আমরা সকলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাচ্ছি। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নের বিষয়ে সিদ্ধান্ত একমাত্র আমাদের সকলের শেষ আস্থা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সভানেত্রী, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার।
তিনি যাকে টাঙ্গাইল-৬ নাগরপুর দেলদুয়ার থেকে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ তথা নৌকা মার্কার মনোনয়ন দিবেন আমরা ঐক্যবদ্ধ থেকে, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে, দ্বিধা দ্বন্দ্ব ভুলে কাজ করে নৌকা মার্কার বিজয় নিশ্চিত করব, ইনশাল্লাহ।
জয় বাংলা,জয় বঙ্গবন্ধু।”
সবশেষে তিনি উপস্থিত সকল নেতৃবৃন্দ, সাধারণ জনগণ ও উপস্থিত সকল গণমাধ্যম কর্মীদেরকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
উল্লেখ্য, তারেক শামস খান হিমু টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলার সলিমাবাদ ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী তেবাড়িয়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা অ্যাডভোকেট হুমায়ুন হোসেন খান ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের একজন স্বনামধন্য আইনজীবী। ১৯৮৭ সালে ছাত্র রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হয়ে ১৯৯২ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত তিনি মস্কো ছাত্রলীগ সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।