1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
১৫ আগষ্টের কালরাতের বর্বরোচিত হত্যা কান্ডের ধারাবাহিকতায় ২১ শে আগষ্ট গ্রেনেড হামলা - dailynewsbangla
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:২৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ভারতে বসে শেখ হাসিনা দেশটাকে অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে – শাহাজান আলী জাল সনদে চাকরি নেওয়া ২০ শিক্ষকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা বাগমারার হাটগাঙ্গোপাড়া মডেল প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি গঠন আর কোন সরকার যেন ভোটের অধিকার কেড়ে নিতে না পারে: রাজশাহীতে জোনায়েদ সাকি দৌলতপুরে লাঠির আঘাতে আপেল লস্কর নামে ব্যাবসায়ীর মৃত্যু দৌলতপুরে এসএসসি ব্যাচ ১৯৮৬ এর প্রথম মিলন মেলা অনুষ্ঠিত নওগাঁয় শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু বোয়ালমারীতে ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের ৯ম মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়ার আয়োজন ভেড়ামারায় ভুয়া ডাক্তার আটক, ভ্রাম্যমান আদালতে ৩ মাসের জেল অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

১৫ আগষ্টের কালরাতের বর্বরোচিত হত্যা কান্ডের ধারাবাহিকতায় ২১ শে আগষ্ট গ্রেনেড হামলা

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২১ আগস্ট, ২০২১

বাঘা ( রাজশাহী) প্রতিনিধি: বঙ্গবন্ধুকে স্ব-পরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে এদেশে খুনের রাজনীতি শুরু করেন একাত্তরের পরাজিত শক্তি জামায়াত-বিএনপির দোসররা। ১৫ আগষ্টের ধারাবাহিকতায় ২১ আগষ্টের এই গ্রেনেড হামলা।

আজ শনিবার ২১ আগষ্ট গ্রেণেড হামলা দিবস উপলক্ষে উপজেলা আওয়ামীলীগের দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছে বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগ। এ উপলক্ষে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুলের সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়াহেদ সাদিক কবিরের সঞ্চালনায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ নসিম উদ্দিন, সিরাজুল ইসলাম মুন্টু, উপজেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ সহ পৌর ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি – সাধারণ সম্পাদক সহ আওয়ামী লীগের অঙ্গ সহোযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধুকে দৈহিকভাবে হত্যা করা হলেও তাঁর মৃত্যু নেই, তিনি চিরঞ্জীব। সমগ্র জাতিকে তিনি বাঙালি জাতীয়তাবাদের প্রেরণায় প্রস্তুত করেছিলেন ঔপনিবেশিক শাসক-শোষক পাক-বাহিনীর বিরুদ্ধে সশ্রস্ত্র সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তে। তাই বাঙালি জাতির চেতনায় তিনি চিরঞ্জীব।” ১৫ আগষ্ট ৭৫ সালে জাতির জনককে স্বপরিবারে হত্যা করার মাধ্যমে এই দেশে খুন,গণহত্যার রাজনীতি শুরু করেন তৎকালীন মোশতাক অনুসারী জিয়াউর রহমান।

সবগুলো হত্যাকান্ডের বৈধতা দেন ইন্ডেমিনিটি অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে। অন্যদিকে খালেদা জিয়ার আমলে ২০০৪ সালের ২১ শে আগষ্ট আরেকটি নৃশংসহ ঘটনা সংগঠিত হয়।

২০০৪ সালের ২১ আগষ্ট এই দিনে গ্রেনেডের বিকট বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে ঢাকার বঙ্গবন্ধু এ্যাভেনিউ। শেখ হাসিনার সমাবেশে অতর্কিত গ্রেনেড হামনায় নিহত হন প্রয়াত রাষ্ট্রপতির স্ত্রী মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদিকা আইভি রহমানসহ ২৪ জন নেতাকর্মী।

আহত হন শেখ হাসিনাসহ ৫’শ নেতাকর্মীও অনেক সাংবাদিক। এ হামলা ছিল ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের কালরাতের বর্বরোচিত হত্যাকান্ডের ধারাবাহিকতা। আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশুন্য করতে তথা সংগঠনকে নিঃশেষ করতে এই হামলা।

বঙ্গবন্ধু সহ ১৫ আগষ্ট ও ২১ আগষ্ট এ নিহত সকল শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া শেষে অসহায়, দুস্থ ও পথচারীদের মাঝে রান্নাকরা খাবার বিতরণ করেন উপজেলা আওয়ামী লীগ।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ