ঢাকা ০৮:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ২০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
ভেড়ামারায় মাদক প্রতিরোধ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বোয়ালমারীতে ভীমরুলের কামড়ে শিশুর মৃত্যু  কুষ্টিয়া-১ আসনে মনোনয়ন পেয়ে নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন বাচ্চু মোল্লা লক্ষ্মীপুরে তওহীদ ভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে ছাত্রদের করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মান্দায় সার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ আর কি দখল মুক্ত হবে? বোয়ালমারী চিতারবাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জমি ঘোড়াঘাটে হিজড়া থাকলেও ভোটার তালিকায় তৃতীয় লিঙ্গের ক্যাটাগরি শূন্য নির্বাচন বানচালকারীদের দাঁতভাঙা জবাব দিতে হবে — অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম বরেন্দ্র অঞ্চলে অতিরিক্ত বৃষ্টিতে আমন ধানসহ শীতকালীন সব্জির ব্যাপক ক্ষতি  দৌলতপুরে সুদের টাকার বিরোধে শতাধিক মানুষ গ্রামছাড়া – পুলিশের পুনর্বাসন উদ্যোগ স্থানীয়দের বাধায় ব্যর্থ

ফরিদপুর-১ এমপি হওয়ার পর সাধারণ মানুষের আর খোজ রাখে না 

ফরিদপুর-১
এমপি হওয়ার পর সাধারণ মানুষের আর খোজ রাখে না 

বোয়ালমারী প্রতিনিধি: সাবেক এমপি বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রউফ মাস্টারের মতো এমপি ফরিদপুর-১ আসনে আর হলো না, রউফ স্যার শুধু নেতাদের এমপিই ছিলেন না, তিনি ছিলেন সব শ্রেণীর মানুষের  এমপি। বিশেষ কোন কাজে তার কাছে যাওয়া লাগতো, তা ছাড়া তিনি সব সময় সাধারন মানুষের মধ্যে চলে আসতো, যার কারনে শিক্ষক, কৃষক, শ্রমিকসহ সকলেই তাকে মনের কথা খুলে বলতে পারতো। রউফ স্যারের পরে যারা এমপি হয়েছেন তাদেরকে কখনও সাধারণ মানুষের মধ্যে দেখা যায়নি, ওই সকল এমপি হলো নেতাদের এমপি, নেতাদের জন্য এমপির কাছে সাধারণ মানুষ যেতে পারে না আর এমপিরা তো সাধারণ মানুষের কথা শোনেনই না, যদি এমপি সাহেবরা সাধারণ মানুষের মধ্যে, বাজার, মহল্লায় আসতো তা হলে সাধারণ মানুষ, সমাজ গড়ারকারিগড় শিক্ষকরা তাদের কথা বলতে পারতো। আর এমপিকে পেলে নেতারা থাকেন ফটো তোলা নিয়ে ব্যস্ত। ফটো তুলতে তুলতে সময় শেষ। এমপিকে তো সাধারণ মানুষ তাদের মধ্যে চায়, যাতে মনের দুটি কথা বলতে পারে। অনেক প্রার্থীকে দেখছি গণসংযোগ করছেন, কোন প্রার্থীকে কিন্তু চায়ের দোকানে, সাধারণ মানুষের মধ্যে বসতে দেখছি না। ফরিদপুর-১ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী সাবেক এমপি আব্দুর রউফ মাস্টারের ছেলে কেন্দ্রীয় আ’লীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুনকে দেখছি তার পিতার মতো, চায়ের দোকানে কৃষক, দিন মুজুরদের সাথে, শিক্ষকদের সাথে, আবার নেতাদের সাথে বসে চা খাচ্ছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন প্রচার করছেন। সাধারণ মানুষ তাদের এমপি হিসেবে মামুনের মতো লোককে দেখতে চাই। মনে হচ্ছে পিতার মতোই মামুন হয়েছে। এমনই সব কথা বলেন গ্রাম অঞ্চলের বিভিন্ন মানুষ। তারা আরো বলেন, ভোটের সময় এমপি প্রার্থীরা গ্রামের হাট বাজারে আসে গণসংযোগ করেন, এমপি হওয়ার পর আর দেখা মেলে না। আব্দুর রউফ মাস্টারের মতো এমপি হওয়ার পর চায়ের দোকান থেকে শুরু করে পাড়া মহল্লায় কাউকে আসতে দেখা যায় না।

Tag :
জনপ্রিয় সংবাদ

ভেড়ামারায় মাদক প্রতিরোধ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

ফরিদপুর-১ এমপি হওয়ার পর সাধারণ মানুষের আর খোজ রাখে না 

আপডেট টাইম : ০৭:৫০:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ফরিদপুর-১
এমপি হওয়ার পর সাধারণ মানুষের আর খোজ রাখে না 

বোয়ালমারী প্রতিনিধি: সাবেক এমপি বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রউফ মাস্টারের মতো এমপি ফরিদপুর-১ আসনে আর হলো না, রউফ স্যার শুধু নেতাদের এমপিই ছিলেন না, তিনি ছিলেন সব শ্রেণীর মানুষের  এমপি। বিশেষ কোন কাজে তার কাছে যাওয়া লাগতো, তা ছাড়া তিনি সব সময় সাধারন মানুষের মধ্যে চলে আসতো, যার কারনে শিক্ষক, কৃষক, শ্রমিকসহ সকলেই তাকে মনের কথা খুলে বলতে পারতো। রউফ স্যারের পরে যারা এমপি হয়েছেন তাদেরকে কখনও সাধারণ মানুষের মধ্যে দেখা যায়নি, ওই সকল এমপি হলো নেতাদের এমপি, নেতাদের জন্য এমপির কাছে সাধারণ মানুষ যেতে পারে না আর এমপিরা তো সাধারণ মানুষের কথা শোনেনই না, যদি এমপি সাহেবরা সাধারণ মানুষের মধ্যে, বাজার, মহল্লায় আসতো তা হলে সাধারণ মানুষ, সমাজ গড়ারকারিগড় শিক্ষকরা তাদের কথা বলতে পারতো। আর এমপিকে পেলে নেতারা থাকেন ফটো তোলা নিয়ে ব্যস্ত। ফটো তুলতে তুলতে সময় শেষ। এমপিকে তো সাধারণ মানুষ তাদের মধ্যে চায়, যাতে মনের দুটি কথা বলতে পারে। অনেক প্রার্থীকে দেখছি গণসংযোগ করছেন, কোন প্রার্থীকে কিন্তু চায়ের দোকানে, সাধারণ মানুষের মধ্যে বসতে দেখছি না। ফরিদপুর-১ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী সাবেক এমপি আব্দুর রউফ মাস্টারের ছেলে কেন্দ্রীয় আ’লীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুনকে দেখছি তার পিতার মতো, চায়ের দোকানে কৃষক, দিন মুজুরদের সাথে, শিক্ষকদের সাথে, আবার নেতাদের সাথে বসে চা খাচ্ছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন প্রচার করছেন। সাধারণ মানুষ তাদের এমপি হিসেবে মামুনের মতো লোককে দেখতে চাই। মনে হচ্ছে পিতার মতোই মামুন হয়েছে। এমনই সব কথা বলেন গ্রাম অঞ্চলের বিভিন্ন মানুষ। তারা আরো বলেন, ভোটের সময় এমপি প্রার্থীরা গ্রামের হাট বাজারে আসে গণসংযোগ করেন, এমপি হওয়ার পর আর দেখা মেলে না। আব্দুর রউফ মাস্টারের মতো এমপি হওয়ার পর চায়ের দোকান থেকে শুরু করে পাড়া মহল্লায় কাউকে আসতে দেখা যায় না।