1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
এস আই কামরুজ্জামান যোগদানের পর দৌলতপুরে রমরমা চলছে মাদক ব্যবসা - dailynewsbangla
রবিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৫, ০২:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
রাজশাহীর শাহমুখদুম থানায় সেবা সংকট, সাংবাদিকের পেশাগত কাজে ওসি’র বাধা বরেন্দ্র অঞ্চলে আউশের ফলনে খুশি হলেও দাম নিয়ে হতাশায় চাষীরা  ঘোড়াঘাটে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার রাজশাহীর শাহমুখদুম থানায় সেবা থেকে বঞ্চিত সাধারণ মানুষ ঘোড়াঘাটে পাশের ঘরে বরকে রেখে নববধূর আত্মহত্যা দশমিনায় অটোরিকশা উল্টে চালকের মৃত্যু  এসএসসি ২০২৬: শিক্ষার মান উন্নয়নে বোয়ালমারীতে অভিভাবক সমাবেশ করছেন ইউএনও দৌলতপুর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শের আলী সবুজ অসুস্থ, সবার দোয়া কামনা অগ্রণী ব্যাংকের জমি নিলামে প্রতারণা, সাংবাদিকের কাজে দালাল চক্রের বাধা ও হুমকি দশমিনায় পুকুরের পানিতে ডুবে দেড়বছরের শিশুর মৃত্যু

এস আই কামরুজ্জামান যোগদানের পর দৌলতপুরে রমরমা চলছে মাদক ব্যবসা

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২১
ছবিঃ এস আই কামরুজ্জামান লিটন।

জিল্লুর রহমান, ডেইলি নিউজ বাংলা ডেক্স: কুৃষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলার তেকালা পুলিশ ফাড়িতে ইনচার্জ হিসেবে এস আই কামরুজ্জামান লিটন যোগদানের পরে মাদক ব্যবসায়ীরা স্বস্তিতে রয়েছে। ধর্মদহ, প্রাগপুর, বিলগাথুয়া, জামালপুর সিমান্তে মাদকের অভয়ারণ্য হলেও অদৃশ্য কারনে গত তিন মাসে উল্লেখ যোগ্য কোন মাদক উদ্ধার হয়নি সিমান্তবর্তী এলাকা থেকে।

ধর্মদহ, তেকালা, গরুড়া ও প্রাগপুর এলাকার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক সচেতন মানুষ দাবি করেন, তেকালা ক্যাম্প ইনচার্জ হিসাবে এস আই কামরুজ্জামান লিটনের যোগদানের পরে তেমন উল্লেখ যোগ্য মাদক উদ্ধার হয়নি বরং মাদক ব্যাবসা বেড়েছে অভয়ারণ্য খ্যাত সীমান্ত এলাকাতে।

তবে প্রশ্ন থেকে যায়? তাহলে কি মাদক ব্যবসায়ীরা ব্যবসা ছেড়ে দিয়েছে? এমন প্রশ্নের উত্তরে এলাকাবাসী জানান, আগের থেকে মাদকের ব্যবসা অনেক বেশী রমরমা। হাত বাড়ালেই পাওয়া যাচ্ছে গাজা, মদ, ফেনসিডিল, ইয়াবা আমরা তেকালা ক্যাম্প পুলিশকে মাদকের চালানের তথ্য দিলে আমাদের মাদক ধরে দিতে বলে পুলিশ।

বিগত সময়ে দেখেছি যারা মাদকের ব্যবসা করতো তারা প্রশাসনের চাপে কখন ও এলাকাতে আসতে পারতোনা, কিন্তু বর্তমানে মাদক ব্যবসায়ীরা ওপেন প্রশাসনকে ম্যানেজ করে মাদকের ব্যবসা চালাচ্ছে। এস আই লিটন যোগদানের পরে মাদক ব্যবসায়ীরা অদৃশ্য কারনে অনেক স্বস্তিতে আছে।

এ বিষয়ে অনুসন্ধান গেলে নাম পরিচয় গোপন রাখার শর্তে সুশীল সমাজের একাধিক মানুষ জানান, সিমান্ত এলাকায়, মন্টু (৩২) পিতা, মৃত নাজির উদ্দীন, লালন ৩২- পিতা মৃত শুকুর, লিটন (৩৫) পিতা ছফের, স্বাধীন (১৮) পিতা হামেদ, স্বাধন (১৮) পিতা মুর্শেদ সর্ব সাং ধর্মদহ গান্ধীপাড়া, রাব্বি (২৮) পিতা ইস্রাফিল , রবিউল (৩৮) মৃত সুজান, জাহাঙ্গির (৩০) পিতা রাজ্জাক, আলী ফকির (৪২) পিতা মৃত কাইমদ্দিন, ধর্মদহ পঃপাড়া।

ফারুক ল্যাংড়া (৪০) পিতা রুস্তম ফকির, আকরাম (৪০) পিতা মৃত আফ্ফান, শিপন (৩২) পিতা বিল্লাল মিস্ত্রী পুর্বপাড়া’রা এখন বড় মাপের মাদক ব্যবসায়ী। ধর্মদহ গ্রামের মাদক ব্যবসায়ী জাহিদ, মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মাসিক টাকা উত্তোলন করে ধর্মদহ গ্রামের মৃত ওয়াজেদের ছেলে মুকুলের মাধ্যমে প্রশাসনের কাছে পৌছাচ্ছে টাকা সেই কারনে অনেকটা মাদক ব্যবসায়ীরা ধরা ছোঁয়ার বাইরে থাকছে।

এ বিষয়ে এস আই লিটনের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করে, মাদক ব্যবসা সংক্রান্ত প্রশ্ন করলে পরে কথা হবে বলে ফোন কল কেটে দেন।
দৌলতপুর থানা অফিসার ইনচার্জ এস এম জাবীদ হাসান জানান, আমি সদ্য যোগদান করেছি,যোগদান করেই নির্বাচনী কাজে ব্যাস্ত ছিলাম । এখন মাদকের বিষয়টি জোর দিয়ে দেখা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ