কুয়াশার চাদরে ভেদ করা ছড়িয়ে পরা লাল আভায় ফাল্গুনের শিশির ভেজা সকালটাও উঠছেনা আর আপন রংয়ে তবুও যেন কেউ কেউ উস্ন বিছানার মিতালি ছেড়ে নেমে পরেছে রুটি রুজির সন্ধানে। পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় শীত কালে গ্রামীন সাধারণ মানুষের জীবন- জীবিকার লক্ষে থেমে নেই পথচলা।
ফাল্গুনেও শীত অনুভূতি হচ্ছে বেশি তাই তীব্র কুয়াশায় বিপর্যস্ত হয়ে পরেছে খেটে খাওয়া মানুষের জনজীবন, তীব্র ঠান্ডার কারনে বেলা ১১ টা বাজলেও কাজে যেতে পারছেনা অনেকেই, শীত আর কুয়াশায় খড়কুটা দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে চলছে শীত নিবারনের চেষ্টা, তীব্র শীত উপেক্ষা করে উপায় না থাকায় কাজে যাচ্ছে চাকরিজীবী,শ্রমিক,কৃষক ও বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা, কুয়াশায় দৃস্টি সিমা কমে যাওয়ায় ধীর গতিতে চলছে যানবাহন, দশমিনা উপজেলাসহ,বিভিন্ন এলাকায় বিপর্যয় পরেছে দুরপাল্লার যাত্রীবাহী পরিবহন,সময় মত গন্তব্যে পৌছাতে পারছেনা অনেকেই।
দশমিনায় হিমেল হাওয়ায় ও ঘন কুয়াশায় বেড়েছে শীতের তীব্রতা ঠান্ডার চরম দূর্ভোগে পরেছে নিন্ম আয়ের মানুষ। দুপুরে কিছুটা গরমের আবাস থাকলেও ঘন কুয়াশা আর সন্ধা নামার সাথে সাথেই বাড়ছে ঠান্ডার প্রকোপ,তাই হতদরিদ্র মানুষেরাও রয়েছে চরম দূর্ভোগে দশমিনায় তীব্র শীতের প্রবাহে বিপর্যস্ত হয়ে পরেছে। বিশেষ করে অসহায় ও ক্ষেতখামারে কাজ করার মানুষের কষ্ট বেড়েছে কয়েক গুণ, পটুয়াখালী আবহাওয়া অধীদপ্তর অফিস কর্মরত মোঃ রাহাত হোসেন সংশ্লিষ্ট সূত্রে যানাযায় পটুয়াখালী জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকট করা হয়েছে ১৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে আরো কয়েক দিন ঘন কুয়াশা থাকার সম্বাবনা রয়েছে।