1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
সংবাদ প্রকাশের পর ১২ বছর  শিকলবন্দী মিলনের পাশে দাঁড়ালেন সালথার ইউএনও - dailynewsbangla
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
মোহনপুর বিদিরপুরে উৎসবমূখর পরিবেশে শেষ হলো ওয়ার্ড কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতির বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ভারতে বসে শেখ হাসিনা দেশটাকে অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে – শাহাজান আলী জাল সনদে চাকরি নেওয়া ২০ শিক্ষকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা বাগমারার হাটগাঙ্গোপাড়া মডেল প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি গঠন আর কোন সরকার যেন ভোটের অধিকার কেড়ে নিতে না পারে: রাজশাহীতে জোনায়েদ সাকি দৌলতপুরে লাঠির আঘাতে আপেল লস্কর নামে ব্যাবসায়ীর মৃত্যু দৌলতপুরে এসএসসি ব্যাচ ১৯৮৬ এর প্রথম মিলন মেলা অনুষ্ঠিত নওগাঁয় শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু বোয়ালমারীতে ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের ৯ম মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়ার আয়োজন

সংবাদ প্রকাশের পর ১২ বছর  শিকলবন্দী মিলনের পাশে দাঁড়ালেন সালথার ইউএনও

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট, ২০২২
বিধান মন্ডল (ফরিদপুর) প্রতিনিধিঃ বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের পর ১২ বছর যাবৎ শিকলবন্দী সেই মিলনের পাশে দাঁড়ালেন ফরিদপুরের সালথা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ( ইউএনও) মোছাঃ তাছলিমা আকতার।
মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) বিকালে এই কর্মকর্তা গিয়ে ওঠেন মিলনের বাড়ি। মিলন কে শিকলবন্দী দেখে হতভম্ব হন তিনি।  মিলনের বাবা- মাকে শিকল থেকে থেকে মুক্ত করতে বলেন ইউএনও। কিন্ত দৌড়ে পালিয়ে যাবে বা মানুষের উপর  হামলা করতে পারে ভয়ে ছাড়া সম্ভব হয়নি।
এসময় ইউএনও মিলনের চিকিৎসা বাবদ আর্থিক সহায়তা করেন। এবং মানষিক হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে সহায়তা করবেন বলে আশসস্ত করেন তিনি। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সালথা প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি আজিজুর রহমান ( আজিজ), যদুনন্দী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রফিক মোল্লা, সাংবাদিক বিধান মন্ডল ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছাঃ তাছলিমা আকতার  বলেন, ফেইসবুকে ও বিভিন্ন অনলাইন পোর্টালে নিউজটি দেখি। পরে সেখানে ছুটে যাই যেয়ে দেখি ছেলেটিকে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে। বাচ্চা ছেলেটি আমি শিকল থেকে মুক্ত করতে বলেছি তার বাবা- মাকে। আমি সাময়িকভাবে কিছু আর্থিক সহায়তা করেছি। ছেলেটির বাবা- মাকে পরামর্শ দিয়েছি পাবনা হেমায়েতপুর মানষিক হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য। পরবর্তীতে চিকিৎসার সব ধরনের সহায়তার জন্য  আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ