1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
সংবাদ প্রকাশের পর ১২ বছর  শিকলবন্দী মিলনের পাশে দাঁড়ালেন সালথার ইউএনও - dailynewsbangla
সোমবার, ০৪ অগাস্ট ২০২৫, ১২:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
দৌলতপুরে বজ্রপাতে ১১ মহিষের মৃত্যু, নিঃস্ব খামারি পরিবার ভেড়ামারায় স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে গণধর্ষণ: গ্রেফতার ৫ জয়রামপুরে দীঘিতে ডুবে নিখোঁজ তরুণের মরদেহ উদ্ধার — এলাকাজুড়ে শোক ভেড়ামারায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মর্মান্তিক মৃত্যু মাইলস্টোন ট্র‍্যাজেডি” আলফাডাঙ্গায় রাইসা মনির সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন বিমান বাহিনীর বাহিরচর ইউনিয়ন বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন সম্পন্ন: সভাপতি লাবলু, সাধারণ সম্পাদক রাজ্জাক লালপুর থানাকে ‘সেবাধর্মী থানা হিসাবে কার্যক্রম উদ্বোধন  দৌলতপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সাপের কামড়ের প্রতিষেধক পর্যাপ্ত, আতঙ্ক নয়, সচেতনতাই জীবন বাঁচাবে আলুর ন্যায্য মূল্যের দাবিতে সড়কে আলু ফেলে কৃষকদের মানববন্ধন  ভেড়ামারায় বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন অ্যাসোসিয়েশনের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

সংবাদ প্রকাশের পর ১২ বছর  শিকলবন্দী মিলনের পাশে দাঁড়ালেন সালথার ইউএনও

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট, ২০২২
বিধান মন্ডল (ফরিদপুর) প্রতিনিধিঃ বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের পর ১২ বছর যাবৎ শিকলবন্দী সেই মিলনের পাশে দাঁড়ালেন ফরিদপুরের সালথা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ( ইউএনও) মোছাঃ তাছলিমা আকতার।
মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) বিকালে এই কর্মকর্তা গিয়ে ওঠেন মিলনের বাড়ি। মিলন কে শিকলবন্দী দেখে হতভম্ব হন তিনি।  মিলনের বাবা- মাকে শিকল থেকে থেকে মুক্ত করতে বলেন ইউএনও। কিন্ত দৌড়ে পালিয়ে যাবে বা মানুষের উপর  হামলা করতে পারে ভয়ে ছাড়া সম্ভব হয়নি।
এসময় ইউএনও মিলনের চিকিৎসা বাবদ আর্থিক সহায়তা করেন। এবং মানষিক হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে সহায়তা করবেন বলে আশসস্ত করেন তিনি। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সালথা প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি আজিজুর রহমান ( আজিজ), যদুনন্দী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রফিক মোল্লা, সাংবাদিক বিধান মন্ডল ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছাঃ তাছলিমা আকতার  বলেন, ফেইসবুকে ও বিভিন্ন অনলাইন পোর্টালে নিউজটি দেখি। পরে সেখানে ছুটে যাই যেয়ে দেখি ছেলেটিকে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে। বাচ্চা ছেলেটি আমি শিকল থেকে মুক্ত করতে বলেছি তার বাবা- মাকে। আমি সাময়িকভাবে কিছু আর্থিক সহায়তা করেছি। ছেলেটির বাবা- মাকে পরামর্শ দিয়েছি পাবনা হেমায়েতপুর মানষিক হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য। পরবর্তীতে চিকিৎসার সব ধরনের সহায়তার জন্য  আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ