1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
সংবাদ প্রকাশের পর ১২ বছর  শিকলবন্দী মিলনের পাশে দাঁড়ালেন সালথার ইউএনও - dailynewsbangla
শনিবার, ১৭ মে ২০২৫, ০৯:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
বোয়ালমারীতে ভেজাল  শিশু খাদ্য কারখানায় যৌথ বাহিনীর অভিযান  ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ১ মাসের জেল  ভেড়ামারা উপজেলা আইন – শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগ ও যুবলীগের ৬ নেতাকে কারাগারে প্রেরণ বৈষম্য বিরোধী শিক্ষার্থীদের উপর হামলাকারী আওয়ামীলীগ নেতা হালিমকে জেল হাজতে লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ, শিক্ষক আটক বোয়ালমারীতে কয়লার কারখানায় যৌথ বাহিনীর অভিযান ৫০ হাজার টাকা জরিমানা রাজশাহীতে সরকারি প্রতিষ্ঠান সাজিয়ে চলছে প্রতারণা, নেপথ্যে উইমেন চেম্বার অব কমার্স মহাদেবপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর পথসভা অনুষ্ঠিত মনে পড়ে মায়ের কথা,সকাল হলেই শুরু হয় মায়েদের আত্মত্যাগ  মিরপুর  উপজেলা বিএনপি ৭ নং সদরপুর ইউনিয়ন শাখার দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

সংবাদ প্রকাশের পর ১২ বছর  শিকলবন্দী মিলনের পাশে দাঁড়ালেন সালথার ইউএনও

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট, ২০২২
বিধান মন্ডল (ফরিদপুর) প্রতিনিধিঃ বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের পর ১২ বছর যাবৎ শিকলবন্দী সেই মিলনের পাশে দাঁড়ালেন ফরিদপুরের সালথা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ( ইউএনও) মোছাঃ তাছলিমা আকতার।
মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) বিকালে এই কর্মকর্তা গিয়ে ওঠেন মিলনের বাড়ি। মিলন কে শিকলবন্দী দেখে হতভম্ব হন তিনি।  মিলনের বাবা- মাকে শিকল থেকে থেকে মুক্ত করতে বলেন ইউএনও। কিন্ত দৌড়ে পালিয়ে যাবে বা মানুষের উপর  হামলা করতে পারে ভয়ে ছাড়া সম্ভব হয়নি।
এসময় ইউএনও মিলনের চিকিৎসা বাবদ আর্থিক সহায়তা করেন। এবং মানষিক হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে সহায়তা করবেন বলে আশসস্ত করেন তিনি। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সালথা প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি আজিজুর রহমান ( আজিজ), যদুনন্দী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রফিক মোল্লা, সাংবাদিক বিধান মন্ডল ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছাঃ তাছলিমা আকতার  বলেন, ফেইসবুকে ও বিভিন্ন অনলাইন পোর্টালে নিউজটি দেখি। পরে সেখানে ছুটে যাই যেয়ে দেখি ছেলেটিকে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে। বাচ্চা ছেলেটি আমি শিকল থেকে মুক্ত করতে বলেছি তার বাবা- মাকে। আমি সাময়িকভাবে কিছু আর্থিক সহায়তা করেছি। ছেলেটির বাবা- মাকে পরামর্শ দিয়েছি পাবনা হেমায়েতপুর মানষিক হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য। পরবর্তীতে চিকিৎসার সব ধরনের সহায়তার জন্য  আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ