ঢাকা ০২:১০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫, ১৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
২০ বছর পর রায়: খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের দুইজনকে হত্যায় ৪ জনের যাবজ্জীবন পুলিশের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত  প্রশিক্ষণ কোর্স এর উদ্বোধন করলেন এসপি সাফিউল সারোয়ার দিনাজপুরের কৃতি সন্তান রোকমুনুর জামান রনি আবারও বেসিস সহায়ক কমিটিতে নির্বাচিত পদ্মার চরে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ৩, গুলিবিদ্ধ ২ যাকেই মনোনয়ন দেওয়া হবে তার পক্ষে কাজ করতে হবে, তারেক রহমান আবারো ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ পুরস্কারে ভূষিত হলেন ওসি শাহিন রেজা  মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে সামাজিক আন্দোলনের বিকল্প নেই–ইউএনও আরিফুজ্জামান  ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ ফেস্টিভ্যালে ইংরেজি বিতর্কে চ্যাম্পিয়ন সরকারি বালিকা বিদ্যালয় লালপুরে নারীর জাগরণ মঞ্চ করলেন- পুতুল নারীর অগ্রযাত্রায় জিয়া পরিবার ভূমিকা রেখেছে ঐতিহাসিকভাবে—অধ্যাপক শহীদুল

বগুড়া  আদমদীঘি ইসলামী ব্যংকের এজেন্ট শাখায় গ্রাহকদের সাথে প্রতারণা 

বগুড়া  আদমদীঘি ইসলামী ব্যংকের এজেন্ট শাখায় গ্রাহকদের সাথে প্রতারণা 

(বগুড়া  ) প্রতিনিধি ঃ বগুড়ার আদমদীঘির চাঁপাপুর ইসলামী ব্যংকের এজেন্ট শাখা থেকে গ্রাহকের আমানতের একাউন্ট থেকে বিপুল পরিমান অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার প্রতারণা মামলায় কোন অভিযুক্ত আজ (রবিবার ) পর্যন্ত গ্রেফতার হয়নি।গত মঙ্গলবার ( ২৮ মে) উপজেলার চাঁপাপুর ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট শাখার স্বত্বাধীকারি নূরুল ইসলাম উক্ত এজেন্ট ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান, তার বাবা, মা’র বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন। কিন্তু এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত উক্ত মামলায় কোন অভিযুক্ত গ্রেফতার হয়নি। মামলার এজাহারভুক্ত অভিযুক্তরা হলেন, উপজেলার চাঁপাপুর ইউপির গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং ঐ ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান (২৭), তার বাবা এনামুল হক (৪৬) এবং তার মা রুবিয়া খাতুন (৪২)। এ বিষয়ে ঐ এজেন্ট শাখার স্বত্বাধিকারি নূরুল ইসলাম জানান এজেন্ট ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান, তার বাবা ও মায়ের সহায়তায় প্রতারণার মাধ্যমে
১ কোটি ২০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছি। এদিকে গত ৫দিনে উক্ত ঘটনার পর এবং মামলা হওয়ার পর কোন অভিযুক্ত গ্রেফতার না হওয়ায় ঐ এজেন্ট ব্যাংকের গ্রাহদের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। ভুক্তভোগী ফরিদা
বেগম বলেন, আমার প্রবাসী ছেলের পাঠানো টাকা ঐ এজেন্ট ব্যাংকে ছিল। বর্তমানে কোন টাকা নেই একাউন্টে। আমার টাকা কি হবে ? উল্লেখ্য, উপজেলার চাঁপাপুর ইউপিতে ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট শাখায় গত ২৬ মে গ্রাহকারা টাকা তুলতে এসে দেখেন তাদের একাউন্টে কোন টাকা নেই। ঐ ঘটনার ৩ দিন আগে থেকে প্রধান অভিযুক্ত ঐ ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান পলাতক ছিলেন। আদমদীঘি থানার ওসি রাজেশ কুমার  বিষয়টি নিশ্চিত করে মুঠোফোনে জানান, আজ (রবিবার ) পর্যন্ত এ মামলার কোন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা যায়নি। তবে অভিযান অব্যহত আছে। ঐ ব্যাংকে কোন নিরাপত্তা প্রহরী ছিল না।
Tag :
জনপ্রিয় সংবাদ

২০ বছর পর রায়: খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের দুইজনকে হত্যায় ৪ জনের যাবজ্জীবন

বগুড়া  আদমদীঘি ইসলামী ব্যংকের এজেন্ট শাখায় গ্রাহকদের সাথে প্রতারণা 

আপডেট টাইম : ০৭:৩১:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ জুন ২০২৪

বগুড়া  আদমদীঘি ইসলামী ব্যংকের এজেন্ট শাখায় গ্রাহকদের সাথে প্রতারণা 

(বগুড়া  ) প্রতিনিধি ঃ বগুড়ার আদমদীঘির চাঁপাপুর ইসলামী ব্যংকের এজেন্ট শাখা থেকে গ্রাহকের আমানতের একাউন্ট থেকে বিপুল পরিমান অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার প্রতারণা মামলায় কোন অভিযুক্ত আজ (রবিবার ) পর্যন্ত গ্রেফতার হয়নি।গত মঙ্গলবার ( ২৮ মে) উপজেলার চাঁপাপুর ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট শাখার স্বত্বাধীকারি নূরুল ইসলাম উক্ত এজেন্ট ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান, তার বাবা, মা’র বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন। কিন্তু এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত উক্ত মামলায় কোন অভিযুক্ত গ্রেফতার হয়নি। মামলার এজাহারভুক্ত অভিযুক্তরা হলেন, উপজেলার চাঁপাপুর ইউপির গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং ঐ ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান (২৭), তার বাবা এনামুল হক (৪৬) এবং তার মা রুবিয়া খাতুন (৪২)। এ বিষয়ে ঐ এজেন্ট শাখার স্বত্বাধিকারি নূরুল ইসলাম জানান এজেন্ট ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান, তার বাবা ও মায়ের সহায়তায় প্রতারণার মাধ্যমে
১ কোটি ২০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছি। এদিকে গত ৫দিনে উক্ত ঘটনার পর এবং মামলা হওয়ার পর কোন অভিযুক্ত গ্রেফতার না হওয়ায় ঐ এজেন্ট ব্যাংকের গ্রাহদের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। ভুক্তভোগী ফরিদা
বেগম বলেন, আমার প্রবাসী ছেলের পাঠানো টাকা ঐ এজেন্ট ব্যাংকে ছিল। বর্তমানে কোন টাকা নেই একাউন্টে। আমার টাকা কি হবে ? উল্লেখ্য, উপজেলার চাঁপাপুর ইউপিতে ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট শাখায় গত ২৬ মে গ্রাহকারা টাকা তুলতে এসে দেখেন তাদের একাউন্টে কোন টাকা নেই। ঐ ঘটনার ৩ দিন আগে থেকে প্রধান অভিযুক্ত ঐ ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান পলাতক ছিলেন। আদমদীঘি থানার ওসি রাজেশ কুমার  বিষয়টি নিশ্চিত করে মুঠোফোনে জানান, আজ (রবিবার ) পর্যন্ত এ মামলার কোন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা যায়নি। তবে অভিযান অব্যহত আছে। ঐ ব্যাংকে কোন নিরাপত্তা প্রহরী ছিল না।