1. zillu.akash@gmail.com : admi2017 :
  2. editor@dailynewsbangla.com : Daily NewsBangla : Daily NewsBangla
সৈয়দপুরে তরমুজের বাজারে আগুন, পিস হিসেবে কিনে কেজিতে বিক্রি - dailynewsbangla
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ভেড়ামারায় ভুয়া ডাক্তার আটক, ভ্রাম্যমান আদালতে ৩ মাসের জেল অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত দৌলতপুরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের সাথে (ইউএনও)’র মত বিনিময় সভা ভেড়ামারায় পৌরসভা নগর উন্নয়ন শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ভেড়ামারায় আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত মহাদেবপুরে বিএনপি’র সৌহার্দ ও সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত বন্ধ হওয়া উত্তরা এক্সপ্রেস ট্রেন আবারও চালুর দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান দৌলতপুরে সড়ক দূর্ঘটনায় স্কুল শিক্ষক নিহত ৫ আগষ্ট পরবর্তী  আহত ও নিহতদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোন নির্বাচন নয়- ছাত্র সমন্বয়ক  হাসনাত আব্দুল্লাহ  দশমিনায় বীজ ও সার বিতরণ উদ্ধোধন 

সৈয়দপুরে তরমুজের বাজারে আগুন, পিস হিসেবে কিনে কেজিতে বিক্রি

ডেইলী নিউজ বাংলা ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২১

রেজা মাহমুদ,নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি: কৃষি বিপণন আইন অমান্য করে কৃষকের কাছ থেকে পিস হিসেবে কিনে বাজারে কেজি দরে বিক্রি করেছে নীলফামারীর সৈয়দপুরের তরমুজ ব্যবসায়ীরা। এতে কৃষক ও সাধারণ ক্রেতারা ঠকলেও লাভবান হচ্ছে ব্যবসায়ীরা। এছাড়া তারা সিন্ডিকেট করে মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি তরমুজের দাম বাড়িয়েছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা টাকা।

বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা না থাকাকেই দায়ি করছে সাধারণ ক্রেতারা কৃষিপন্য বিপনন আইন অনুযায়ী কেজি বা পিস যেভাবেই পন্য কিনবেন সেভাবেই বিক্রি করতে হবে। ওই আইন আরও বলা হয়েছে ফলের ক্ষেত্রে কেজিতে ১০ টাকা লাভ করতে পারবেন। তবে তরমুজের ক্ষেত্রে বিশেষ নির্দেশনা আছে। কেজিপ্রতি তিন থেকে পাঁচ টাকার বেশি লাভ করতে পারবেন না।

বাজারে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৭৫ টাকায়। অথচ গত সপ্তাহেই তা ২৫ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তরমুজ ক্রেতা শহরের ইসলাম বাগ এলাকার বাসিন্দা ইসমত আরা বলেন, গতকাল আমার ৫ বছরের ছেলে ইমরান পাশের বাড়ির এক ছেলের তরমুজ খাওয়া দেখে বায়না ধরেছে তরমুজ খাওয়ার। কিন্তু ৫ কেজি ওজনের একটি তরমুজের দাম চাইছে ৩৫০ টাকা।

আমাদের মত নিম্নবিত্ত মানুষ কিভাবে এত টাকা দিয়ে একটি তরমুজ কিনে খাবে? জানতে চাইলে ব্যবসায়ীরা বলেন, সব জায়গায় কেজিতেই বিক্রি করে। তাই আমরাও কেজিতে বিক্রি করি। ছোট বড় মিলিয়ে একশ তরমুজ কিনি ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকায়। লকডাউনে পরিবহন খরচ বেড়ে যাওয়ায় দাম বৃদ্ধি পেয়েছে, তাছাড়া কুলি চার্জসহ আরো নানান খরচও আছে। ছোট তরমুজগুলো বিক্রিতে লাভ নেই।

যা লাভ করি বড় তরমুজেই। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর নীলফামারীর উপ-সহকারী পরিচালক বোরহান উদ্দীনের কাছে মুঠোফনে জানতে চাইলে তিনি বলেন, রমজানে অসাধু ব্যবসায়ীদের কারণে তরমুজ খেটে-খাওয়া মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে। তরমুজের বাজার স্থিতিশীল রাখতে খুব শিগগিরি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করার কথা জানান তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো সংবাদ