দশমিনা(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি: পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় যোগাযোগ বিছিন্ন তিনটি চরের ৯ গ্রামেন মানুষ চলতি বছরের জুনে পাচ্ছে বিদ্যুৎ। দিন রাত মিলিয়ে কাজ করছে সংশ্লিষ্টরা। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানাজায়, তেতুলিয়ার বুড়াগৌরঙ্গ নদীর কারনে দশমিনা উপজেলার সঙ্গে যোগাযোগ বিছিন্ন চরবোরহান ইউনিয়ন,চরশাহজালার,দশমিনা ইউনিয়নের চরহাদী অংশের ৯টিঁ গ্রামে বিদ্যুতের খুটি পোতার কাজ শেষ পথে।
এখোন খুটিতে তার টানার কাজ চলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে ৩০৮৮ জন গ্রাহকের ঘরে জুন মাসেই জ¦লবে স্বরপ্নর বিদ্যুতের আলো। ভোলার চরফ্যাশন মুজিবনগর ইউনিয়নের সঙ্গে সংযুক্ত করে বসানো হচ্ছে বিদ্যুতের খুটি১১২ কিলোমিটার মাইলেজে সম্প্রসারিত হবে চরাঞ্চলের বিদ্যুত লাইন।
তেতুলিয়া নদীর বকে জেগে ওঠা চরাঞ্চলে বিদ্যুতায়নের ফলে গড়ে উঠবে শিল্প কারখানা ও তৈরি হবে এলাকার লোকদের কর্মস্থান। স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃবেল্লাল বলেন, আমরা কখোনই কল্পনা করতে পারিনি আমরা বিদ্যুৎ পাবো চরাঞ্চলে তা সম্ভব হয়েছে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য।
চরবোরহানের ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নজির আহমেদ বলেন,আমার ইউনিয়নে বিদ্যুতের কাজ চলছে দূর্বারগতীতে এলাকার লোকদের মাঝে আনন্দের আমেজ বিরাজ করছে। দশমিনা পল্লী বিদ্যুৎ মতির এজিএম স্বপন কুমার পাল জানান,দশমিনা উপজেলার মুল ভূখন্ড শতভাগ বিদ্যুতায়নের আওয়তায় আনার প্রধার বাধা ছিলো চরাঞ্চল সেখানে দ্রুত গতিতে কাজ এগিয়ে যাচ্ছে।
ভোলা জেলার বিদ্যুৎ সমিতির এজিএম (গ্রাহক সেবা) মোঃমিজানুর রহমান বলেন,মুজিবনগর ইউনিয়নের বিদ্যুতের কাজ দ্রুত শেষ করার কাজ চলছে জুনের মধ্যেই মুজিবনগর,দশমিনা উপজেলার তিনটি চরঞ্চলে ভোলা জেলার বিদ্যুৎ সমিতির আওয়াতায় পরিচালিত হবে এবং বিদ্যুৎ বিল জমাদেয়ার জন্য সেবাচালু কারা হবে।
স্থানীয় সংসদ সদস্য এসএম শাহজাদা এমপি বলেন,মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হানিার নির্দেশেই ভোলা জেলা থেকে চরবোরহান ইউনিয়ন সহ তিনটি বিছিন্ন চরাঞ্চলে বিদ্যুত সংযোগ স্থাপন করা হচ্ছে। চলতি বছরের জুন মাসেই গ্রাহকদের বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া হবে।